বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
কে হচ্ছেন কুমিল্লা-৩ আসনের (মুরাদনগর) ধানের শীষের প্রার্থী? ভোটারদের মাঝে কৌতূহলের শেষ নেই। এই আসনে বিএনপির দুই সাবেক সফল নেতা মামলার জটিলতার কারণে নির্বাচনে অংশ নিতে পারছেন না বলে ভোটারদের মাঝে ধোঁয়াশা থাকায়। দলীয় নেতাকর্মীরা অনেকটা টেনশনে রয়েছে কে হচ্ছেন তাদের পরবর্তী নেতা।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মুরাদনগর আসন থেকে বার বার নির্বাচিত সাবেক মন্ত্রী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলায় যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত হওয়ায় বিদেশে রয়েছেন। একই আসনে দলটির আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া সম্পদের বিবরণী জমা না দেওয়ার দুদকের মামলা জটিলতায় কারণে মুরাদনগর থেকে নির্বাচন করতে পারচ্ছেন না। এ অবস্থায় নির্বাচনে এ দুই নেতার অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এতে দলটির উভয় নেতার অনুসারী নেতাকর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। তবে দলটির নেতাকর্মীরা দৈনিক ইনকিলাবকে জানিয়েছেন, আইনি জটিলতার বিষয়টি মাথায় রেখে ওই দুই নেতা কৌশলে পরিবারের সদস্যরা ইতোমধ্যে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছেন। কায়কোবাদ ছাড়াও তার ছোট দুই ভাই কে এম মুজিবুল হক, কাজী জুন্নুন বসরী ফরম জমা দিলেও মনোনয়ন বাছাইয়ের দিনে কায়কোবাদের দুই ভাই আয়কর রিটার্নের কপি না থাকায় বিএনপির প্রার্থী কে এম মজিবুল হক ও ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর অমিল থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী জুন্নন বসরীর মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করলেও একই আসনে শাহিদা রফিকের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। অপরদিকে, মনোনয়নপত্র বাতিল করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে ওই দুই প্রার্থী গতকাল দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনে মনোনয়ন ফিরে পেতে আপিল করা হয়েছে। আপিলে তারা দু’জনেই মনোনয়ন ফিরে পাবেন বলে আশা করছেন। এদিকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোল্লা মুজিবুল হক বলেন, কায়কোবাদের পরিবার থেকে যে কাউকে মনোনয়ন দিলে বিএনপি এই আসনে জিতবে।
মুরাদনগরে টেনশনে ধানের শীষ প্রত্যাশীরা
মুন্সী কামাল আতাতুর্ক মিসেল, চান্দিনা (কুমিল্লা) থেকে : কে হচ্ছেন কুমিল্লা-৩ আসনের (মুরাদনগর) ধানের শীষের প্রার্থী? ভোটারদের মাঝে কৌতূহলের শেষ নেই। এই আসনে বিএনপির দুই সাবেক সফল নেতা মামলার জটিলতার কারণে নির্বাচনে অংশ নিতে পারছেন না বলে ভোটারদের মাঝে ধোঁয়াশা থাকায়। দলীয় নেতাকর্মীরা অনেকটা টেনশনে রয়েছে কে হচ্ছেন তাদের পরবর্তী নেতা।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মুরাদনগর আসন থেকে বার বার নির্বাচিত সাবেক মন্ত্রী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলায় যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত হওয়ায় বিদেশে রয়েছেন। একই আসনে দলটির আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া সম্পদের বিবরণী জমা না দেওয়ার দুদকের মামলা জটিলতায় কারণে মুরাদনগর থেকে নির্বাচন করতে পারচ্ছেন না। এ অবস্থায় নির্বাচনে এ দুই নেতার অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এতে দলটির উভয় নেতার অনুসারী নেতাকর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। তবে দলটির নেতাকর্মীরা দৈনিক ইনকিলাবকে জানিয়েছেন, আইনি জটিলতার বিষয়টি মাথায় রেখে ওই দুই নেতা কৌশলে পরিবারের সদস্যরা ইতোমধ্যে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছেন। কায়কোবাদ ছাড়াও তার ছোট দুই ভাই কে এম মুজিবুল হক, কাজী জুন্নুন বসরী ফরম জমা দিলেও মনোনয়ন বাছাইয়ের দিনে কায়কোবাদের দুই ভাই আয়কর রিটার্নের কপি না থাকায় বিএনপির প্রার্থী কে এম মজিবুল হক ও ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর অমিল থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী জুন্নন বসরীর মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করলেও একই আসনে শাহিদা রফিকের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। অপরদিকে, মনোনয়নপত্র বাতিল করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে ওই দুই প্রার্থী গতকাল দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনে মনোনয়ন ফিরে পেতে আপিল করা হয়েছে। আপিলে তারা দু’জনেই মনোনয়ন ফিরে পাবেন বলে আশা করছেন। এদিকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোল্লা মুজিবুল হক বলেন, কায়কোবাদের পরিবার থেকে যে কাউকে মনোনয়ন দিলে বিএনপি এই আসনে জিতবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।