পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির সাবেক এমপি মো. হাফিজ ইব্রাহিমের ১০০ বান্ডিল ত্রাণের ঢেউটিন আত্মসাতের মামলা চলবে বলে হাইকোর্টের দেয়া রায় আট সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে নিয়মিত আপিল আবেদন করতে বলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের সাত সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। আসামিপক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এ. এম. মাহবুব উদ্দিন। গত ১১ নভেম্বর মামলা বাতিলের আবেদন খারিজ করেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ৬ মাসের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দেন আদালত। এরপর হাইকোর্টর ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেন হাফিজ ইব্রাহিমের আইনজীবী। সেই আবেদন শুনানি নিয়ে আদালত এ আদেশ দিলেন।
এর আগে ৮ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রুলের ওপর উভয় পক্ষের শুনানি শেষ করা হয়। ওই দিন শুনানি শেষে ১১ নভেম্বর রায় ঘোষণা করেন। গত ১ অক্টোবর ২০১৩ সালে হাইকোর্ট মামলাটির তার অংশ কেন বাতিল হবে না মর্মে রুল জারির পাশাপাশি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন।
সাজা স্থগিত চেয়ে আবেদন: দুর্নীতির মামলায় বিএনপির সাবেক এমপি ওয়াদুদ ভুঁইয়া (খাগড়াছড়ি) ও মো. আব্দুল ওহাবকে (ঝিনাইদহ-১) দেয়া সাজা স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে পৃথক দুইটি আবেদন দায়ের করা হয়েছে। আবেদন দুটির শুনানির জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত। গতকাল বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে ওয়াদুদ ভুঁইয়ার পক্ষে আবেদন দাখিল করেন আইনজীবী এ কে এম ফখরুল ইসলাম এবং মো. আবদুল ওহাবের পক্ষে আবেদন দাখিল করেন আইনজীবী মোঃ ওয়াজেদ আলী। এ সময় দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
এর আগে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন অভিযোগে ওয়াদুদ ভুঁইয়াকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ ২০ বছরের সশ্রম কারাদÐ ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার রায় দেন। পরে তিনি এই মামলায় আপিল করে ২০০৯ সালের ২৮ এপ্রিল জামিন পান। মোঃ আবদুল ওহাবকে যশোরের স্পেশাল জজ ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ৮ বছরের সশ্রম কারাদÐ ও ৩০ হাজার টাকার জরিমানা দেন। পরে তিনি এই বিষয়ে আপিল করেন এবং ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর জামিন পান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।