পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আদালতের রায়ের পর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে সাবেক মন্ত্রী, সাবেক বিএনপি নেতা ও বর্তমান তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার। হাইকোর্ট বিভাগ তাকে চার বছরের কারাদন্ড দেওয়ায় নির্বাচনে নাজমুল হুদা অযোগ্য বিবেচিত হবেন বলেই ধারণা সংশ্লিষ্ট আইনজীবীদের। এছাড়াও গত ১৮ নভেম্বর সাজার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হওয়ায় বেকায়দায় পড়েছেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা।
তবে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করলে এবং আপিল বিভাগ নির্দেশনা দিলে নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হতে পারবেন।
ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে দায়েরের মামলায় গত ১৮ নভেম্বর নাজমুল হুদাকে দন্ড দিয়ে পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেন আদালত। রায়ে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাকে ৪ বছরের কারাদন্ড এবং তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট সিগমা হুদাকে তার কারাভোগকালীন সময়কে সাজা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
মোট ৬৭ পৃষ্ঠার রায়ে নাজমুল হুদাকে সাজা ভোগ করার জন্য বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিম্ন আদালত রায়ের কপি পাওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে তাকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে আত্মসমর্পণ না করলে নাজমুল হুদাকে গ্রেফতারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এতে করে নাজমুল হুদা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অযোগ্য হয়ে গেলেন বলে মনে করছেন আইনজীবীরা। তাদের মতে, নির্বাচনে অংশ নিতে হলে নাজমুল হুদাকে আত্মসমর্পণ করতে হবে। এরপর কারাগার থেকে তাকে সাজার বিরুদ্ধে আপিল করতে হবে। আপিলে আদালত নির্দেশনা দিলে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া যাবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।