রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
পটুয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির, কলাপাড়া জোনাল অফিস কর্তৃক গ্রাহকদের গায়েবি বিদুুৎ বিলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কয়েক মাস ধরে এসব গায়েবি বিলে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন বিদ্যুৎ গ্রাহকরা। পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে অভিযোগ দিতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় প্রতিদিনই গ্রাহকরা এসব গায়েবি বিলের কাগজ নিয়ে হাজির হচ্ছেন। এতে এক দিকে গ্রাহকরা যেমন চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন, অন্যদিকে এসব ঝামেলা ঘাটতে গিয়ে বাড়তি টাকা খরচ হচ্ছে পকেট থেকে।
তালতলী উপজেলার মোঃ আনোয়ার তালুকদার, ৩৪০-৪৩৯৫ হিসাব নং অভিযোগ করে বলেন, মার্চ ২০১৮ পর্যন্ত ৭, ১৫, ১৮ ও ২০ ওয়ার্ড এনার্জি সেভিং ল্যাম্পস ব্যবহার করে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত বিদ্যৃৎ বিল দিয়ে আসছে। গত এপ্রিল ২০১৮ তারিখ হঠাৎ ৯ হাজার ২৪ টাকা বিল নি আসে। কলাপাড়া জোনাল অফিসে ডিজিএমের কাছে অভিযোগ করিলে বলে এ মাসের টাকা জমা দেন আগামী মাসে ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু পরের মে মাসে ১৪ হাজার ৮৬ টাকা বিল নিয়ে আসে আমি বিদ্যুৎ ব্যবহার করা বন্ধ করে দিই। ‘বিগত তিন মাস ধরে আমার মিটার থেকে কোন বিদ্যুৎ ব্যবহার না করলেও পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি প্রতি মাসে গায়েবি বিল পাঠিয়ে দিচ্ছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, যেখানে মিনিমাম চার্জ ৩০ টাকা আসার কথা সেখানে এত গায়েবি বিল কিভাবে আসে। কী অদ্ভুত সিস্টেম পল্লী বিদ্যুতের। তারা গ্রাহকদের জিম্মি করে অতিরিক্ত বিল আদায় করলেও কারোরই কিছু বলার সুযোগ নেই। তাদের এসব স্বেচ্ছাচারিতা মুখ বুজে সহ্য করতে হচ্ছে। ভুক্তভোগী গ্রাহকরা বিদ্যুত কর্তৃপক্ষের এমন স্বেচ্ছাচারী কর্মকান্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছেন। পটুয়াখালী অধিনস্ত কলাপাড়া জোনাল অফিসের আওতায় শতাধিক বিদ্যুত গ্রাহকরা জানান, সরেজমিন তদন্ত সাপেক্ষে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।