রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
সিলেটের ওসমানীনগরের চাঞ্চল্যকর তিশা (৩০) হত্যার দায় স্বীকার করেছে আটককৃতরা। গত বুধবার সিলেটের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালত স্বেচ্চায় আসামীরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান শেষে তাদের জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। নিহত কোন পরিচয় পাওয়া যায়নি। বিয়েতে রাজি না হওয়ায় গলাটিপে তাকে হত্যা করা হয়।
জানা যায়, গত ৫নভেম্বর উপজেলার দয়ামীর বাজার এলাকা থেকে মাটি চাপা অজ্ঞাতনামা (৩০) একটি লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। এ সময় আটক করা হয়, ওসমানীনগর উপজেলার দায়ামীর (খালপাড়) গ্রামের হরমুজ উল্লার পুত্র আব্দুল বারিক, জগন্নাথপুর উপজেলার ঘোষগাও গ্রামের মঈন উদ্দিনের পুত্র মাছুম মিয়া (২০), জামালাপুর জেলার ভাটি গজারিয়া গ্রামের ওয়াহেদ আলীর মেয়ে নাছরিন বেগম পাখি (২৪) ও নেত্রকোনা জেলার চকসাধক (কোনাপাড়া) গ্রামের বর্তমান ওসমানীনগর উপজেলার তাজপুর গ্রামের জোনাব আলীর ছেলে মো: সেলিম মিয়া (৪৪)। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিশা হত্যার দায় স্বীকার করলে ৬ নভেম্বর ওসমানীনগর থানার এসআই সাইফুল মোল্লা বাদী হয়ে ওসমানীনগর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা নং -০৩। আদালতে জবানবন্দিতে আসামীরা বলে, নিহত তিশা বিয়েতে রাজি হওয়া তারা গলাটিপে হত্যা করে। লাশ গোপন করার জন্য আসামীরা মাটিচাপা দেয়।
ওসমানীনগর থানার ওসি এসএম আল মামুন বলেন, আসামীরা আদালতে তিশা হত্যার দায় স্বীকার করেছে। তিশার নাম পাওয়া গেলেও আর কোন পরিচয় পাওয়া যায়নি। কেউ তার পরিচয় পেলে থানার ০১৭১৩৩৭৪৩৮৭ এ নাম্বারে যোগাযোগ করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।