পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট রিপোর্ট : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) স্বল্প মূলধনী কোম্পানীকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করতে ‘কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফার’ বা ‘কিউআইও’ নীতিমালা ২০১৬-এর খসড়া অনুমোদন করেছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর বলতে বিনিয়োগ-সংক্রান্ত সম্যক ধারণা রয়েছে এমন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও উচ্চ নিট সম্পদধারী ব্যক্তিকে বোঝাবে। কোয়ালিফাইড ইনভেস্টরদের জন্য সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) ভিন্ন ধরনের বিও হিসাব প্রণয়ন করবে। স্বল্প মূলধনী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির জন্য কোম্পানীর পরিশোধিত মূলধন কমপক্ষে ৫ কোটি টাকা থাকতে হবে। আর তালিকাভুক্তির পর পরিশোধিত মূলধন কমপক্ষে ১০ কোটি টাকায় উন্নীত করতে হবে। তবে সর্বোচ্চ পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকার নিচে থাকতে হবে। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, এ বাজারে ডাইরেক্ট লিস্টিং-এর মাধ্যমে কোনো কোম্পানী তালিকাভুক্ত হতে পারবে না এবং শেয়ারধারীদের শেয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত লক-ইন থাকবে। বাজারে লেনদেনের তারল্য বজায় রাখার জন্য ইস্যুয়ার কোম্পানীকে কমপক্ষে ৩ বছরের জন্য মার্কেট মেকার নিয়োগ করতে হবে। এ বাজারেও শেয়ার লেনদেন হবে স্টক ব্রোকারদের মাধ্যমে।
বুধবার বিএসইসির কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। খসড়া এ নীতিমালার ওপর জনমত যাচাই শেষে পরিমার্জন বা সংশোধন করে তা চূড়ান্ত অনুমোদন দিবে বিএসসি। জনমত যাচাইয়ের জন্য শিগগিরই নীতিমালার খসড়া একটি ইংরেজি, একটি বাংলা দৈনিকে প্রকাশের পাশাপাশি বিএসইসির নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। এর আগে ২০ ফেব্রুয়ারি স্বল্প মূলধনী কোম্পানীর জন্য ‘স্মল ক্যাপ বোর্ড’ নামে নতুন বাজার গঠনের অনুমোদন দেয় বিএসইসি। তখন বলা হয়, স্বল্প মূলধনী কোম্পানী তালিকাভুক্তির জন্য কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের মাধ্যমে পুঁজি উত্তোলন করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।