পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রুহুল কবির রিজভীবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘জাতীয় সংসদের বিনা ভোটে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের দ্বারা কালা কানুন পাসের হিড়িক চলছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৩টি অধিবেশনে প্রায় ২০০ আইন পাস করেছে তারা। প্রধানমন্ত্রী নিরঙ্কুশ একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্যই এ গণবিরোধী খারাপ আইনগুলো পাস করিয়েছেন।’
বৃহস্পতিবার (২৫ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘গত অধিবেশনেও মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ ও মানুষের কণ্ঠরোধ করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ সর্বোচ্চ সংখ্যক ১৮টি আইন পাস করা হয়েছে। চলতি অধিবেশনেও চলছে নতুন নতুন আইন পাসের তোড়জোড়। মানুষ এখন নিজের ছায়াকে দেখলেই ভয় পায়। ঘুমের ঘোরের কথাতেও আতঁকে ওঠে। আজ গণমাধ্যমে এসেছে, আরও আইন পাসের জন্য সংসদের চলতি অধিবেশনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা আরও অভিযোগ করেন, ‘রাজনীতিসহ গোটা দেশকে কব্জায় নিতে অবৈধ সরকারের প্রধানমন্ত্রী এত কালো আইন পাস করে রেকর্ড গড়তে চলেছেন। তাই নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে আরপিও সংশোধনের প্রস্তাব তুলেছেন যা চলতি সংসদে পাস করতে তোড়জোড় চলছে। এর পেছনে যে চূড়ান্ত প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে তা জাতির সামনে পরিষ্কার।’
রিজভী বলেন, ‘একমাত্র তার নেতৃত্ব ছাড়া দেশে অন্য কারও নেতৃত্ব থাকবে সেটা শেখ হাসিনা মানতে পারছেন না। সংসদে বিরোধী দলও থাকবে, তবে সেটি হবে গৃহপালিত, শেখ হাসিনার আদরের ধন।’
তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপির পক্ষ থেকে আবারও আহ্বান জানাচ্ছি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করে মানুষের বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে দিন। জাতীয় সম্প্রচার নীতি-২০১৮ এর মতো একের পর এক জঘন্য কালাকানুন তৈরি থেকে সরে আসুন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।