পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল নিরাপত্তার আইনের ৯টি ধারা সংশোধনীর বিষয়ে সম্পাদক পরিষদকে দেয়া তিনমন্ত্রীর কথা রাখার সময় এখনও শেষ হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। সম্পাদক পরিষদের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, আমি শুনেছি উনারা নাকি বলেছেন, আমরা কথা রাখিনি। আমার কথা রাখার সময় কিন্তু এখনও শেষ হয়নি। গতকাল সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে কসবা উপজেলা সমিতি আয়োজিত ‘গুণীজন সম্মাননা ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা’ অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কয়েকটি ধারা সংশোধনীর বিষয়ে সম্পাদক পরিষদের কর্মসূচির প্রসঙ্গে আনিসুল হক বলেন, আমি এটুকু বলতে পারি, সম্পাদক পরিষদের সঙ্গে গত ৩০ তারিখ বৈঠক করি, সেই বৈঠকে উনারা (সম্পাদক পরিষদ) বিষয়টি (ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ধারা সংশোধন) উত্থাপন করেছিলেন। এ আইনের ৯টি ধারা সম্পর্কে তাদের বক্তব্য আছে বলেও জানান। সেই আলোচনায় বলেছি, এ আইনের ২১ নম্বর ধারা তাদের সঙ্গে আলাপ করেই দেওয়া হয়েছে। এই ২১ ধারার ব্যাপারে আমরা কোনো কথা শুনবো না। আমি যতটুকু চোখে দেখেছি তারাও তাতে রাজি হয়েছিলেন। ২১ ধারা সম্পর্কে কথা বলবেন না।
সম্পাদক পরিষদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কিছু ধারা সংশোধন চাওয়া সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, বাকি ৮টি ধারা সম্পর্কে আমি বলেছিলাম, আইনটা যেহেতু সংসদে পাস হয়ে গেছে। এইটা নিয়ে কথা বলার আগে বা এমন কিছু করার আগে উনাদের (সম্পাদক পরিষদ) কথাগুলো মন্ত্রী পরিষদে উত্থাপিত করতে হবে। সেই কথা আমি এখনও মন্ত্রী পরিষদের উত্থাপন করিনি। আমি শুনেছি উনারা (সম্পাদক পরিষদ) নাকি বলেছেন, আমরা কথা রাখিনি। আমার কথা রাখার সময় কিন্তু এখনও শেষ হয়নি। আমি উনাদের এইটুকু বলতে পারবো, আমি কথার বরখেলাপ করিনি। কারণ আমার সময় শেষ হয়নি।
প্রসঙ্গত, গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে সম্পাদক পরিষদের সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে সংবাদ মাধ্যমের বাক ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পরিপন্থী কালাকানুন আখ্যায়িত করা হয়। তাই মুক্তিযুদ্ধের অন্তর্নিহিত চেতনার পরিপন্থী মনে করে আইনটির ৮, ২১, ২৫, ২৮, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩ ধারা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সেগুলো সংশোধনের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করে সম্পাদক পরিষদ। #
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।