পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মার্কিন সিনেটের অনুমোদন পেয়েছেন আর্ল রবার্ট মিলার। শনিবার ঢাকার মার্কিন দূতাবাস থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ঢাকার মার্কিন দূতাবাস সূত্র জানায়, ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে সিনেটের অনুমোদন পেয়েছেন আর্ল রবার্ট মিলার। তবে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদের কাছে পরিচয়পত্র পেশের আগে রাষ্ট্রদূত হিসেবে আর্ল মিলারকে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নিতে হবে।
গত ১৮ জুলাই এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানায়, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আর্ল রবার্ট মিলারকে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত করার পরিকল্পনা করেছেন।
মার্কিন মেরিন কোরের সাবেক কর্মকর্তা মিলার পররাষ্ট্র দফতরের হয়ে কাজ করে আসছেন ১৯৮৭ সাল থেকে। আর ২০১৪ সাল থেকে তিনি আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানায় রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
এই দায়িত্ব পাওয়ার আগে মিলার ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে যুক্তরাষ্ট্রের কনসাল জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।
এছাড়া নয়াদিল্লি, বাগদাদ ও জাকার্তায় মার্কিন দূতাবাসে আঞ্চলিক নিরাপত্তা কর্মকর্তা হিসেবেও তিনি কাজ করেছেন। মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার পর মিলার যোগ দেন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিন কোরে।
১৯৮১ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত তিনি মেরিন কোরে এবং ১৯৮৫ থেকে ১৯৯২ পর্যন্ত মেরিন কোর রিজার্ভে অফিসার পদে ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের হয়ে ওয়াশিংটন, সান ফ্রান্সিসকো, মিয়ামি ও বোস্টনে কাজ করেছেন তিনি। এছাড়াও মিলার ভারত, ইরাক, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও এল সালভেদরের মার্কিন দূতাবাসে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এদিকে, সাড়ে তিন বছর ধরে বাংলাদেশে মার্কিন দূতাবাসের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন্স ব্লম বার্নিকাট। মিলার তার স্থলাভিষিক্ত হবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।