পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মানব সভ্যতা শুরুর পর থেকে এবারই অর্থাৎ ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথমবারের মত বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষকে দারিদ্র্যমুক্ত দেখা গেছে। ব্রুকিংস ইনস্টিটিউশনের সেপ্টেম্বর মাসে পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে বলে মঙ্গলবার অ্যাক্সিওস-এর এক রিপোর্টে বলা হয়।
দরিদ্র অথবা দারিদ্র্যগ্রস্ত মানুষের উপর পরিচালিত এক জরিপের ভিত্তিতে বলা হয় যে, সেপ্টেম্বর মাসে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার মধ্যে ৩৮০ কোটি লোক হয় মধ্যবিত্ত শ্রেণির অথবা ধনী ছিল।
গবেষণা পত্রের লেখকরা বলেন, কিছু দুর্ভাগ্যজনক অর্থনৈতিক বিপর্যয় সত্ত্বেও মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংখ্যাগরিষ্ঠদের জন্য এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে। গবেষকদের সংজ্ঞানুযায়ী বিশ্বের ৫০ শতাংশের সামান্য বেশি পরিবারের সদস্যরা জনপ্রতি দৈনিক ১ থেকে ১১০ ডলার ব্যয় করেছেন যা তাদের মধ্যবিত্ত শ্রেণিভুক্ত করেছে।
গবেষণায় বলা হয়, যদিও বিশ্ব জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ অসচ্ছল, তবে মধ্যবিত্তরাই হচ্ছে বৃহত্তম অংশ। অসচ্ছল হচ্ছে তারাই যারা দারিদ্র্য ও মধ্যবিত্তের মাঝামাঝি কোনো এক পর্যায়ে আছে, যাদের আয় সামান্য ও দারিদ্র্যগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। প্রায় ৩শ’ কোটি মানুষকে এ শ্রেণিভুক্ত করা যেতে পারে।
গবেষকরা উল্লেখ করেন যে, মধ্যবিত্ত শ্রেণি দ্রুত বর্ধমান। গবেষণায় ভবিষ্যদ্বাণী করা হয় যে, ২০৩০ সাল নাগাদ মধ্যবিত্ত শ্রেণিভুক্ত মানুষের সংখ্যা ৫শ’ ৩০ কোটিতে পৌঁছবে, অন্যদিকে অস্বচ্ছল লোকের সংখ্যা ৯০ কোটি হ্রাস পাবে।
গবেষকরা বলেন, এরপর প্রথমবারের মত বিশ্বে দরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের সংখ্যা বেশি থাকবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।