পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে কষ্ট হবে না বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। গতকাল বৃহস্পতিবার অ্যাটর্নি জেনারেলের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মৃত্যুদন্ড হলে বিদেশে পলিটিক্যাল অ্যাসাইলাম (রাজনৈতিক আশ্রয়) দেয়া হয়। তবে তারেক রহমানের তো যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে। আন্তর্জাতিক আইনে অপরাধীকে আশ্রয় দেয়া সমর্থন করে না। তাই তাকে ফিরিয়ে আনতে কষ্ট হবে না। তিনি আরো বলেন, রায়ে যাদের মৃত্যুদন্ড হয়েছে তাদেরকে আদালত থেকে বিনা খরচে রায়ের কপি দেয়া হয়। আর তারা যদি আপিল ফাইল করে তবেও সেটা ডেথ রেফারেন্স হিসেবে হাইকোর্টে আসবে। সেক্ষেত্রে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ যত দ্রæত সম্ভব শুনানির জন্য পদক্ষেপ নেব। তবে এটাতে পেপারবুক তৈরি করার বিষয় রয়েছে, সেগুলো আদালতের বিষয়। মামলার আপিল শুনানিতে আমাদের পদক্ষেপগুলো আমরা নেবো।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, এই মামলায় একজন পাকিস্তানি নাগরিকেরও সাজা হয়েছে। এখানে আমরা অনুমান করছি বাংলাদেশের ক্ষতি করার জন্য, নেতৃত্বশূন্য করতে পাকিস্তান এখনো নিবৃত হয়নি। পাকিস্তান ইতোমধ্যে সন্ত্রাসবাদে জড়িয়ে পড়েছে। আমরা সেক্ষেত্রে জেএমবিসহ জঙ্গিদের দমন করতে সফল হয়েছি। সাজাপ্রাপ্ত ওই পাকিস্তানি নাগরিকের দ্বারা যথেষ্ট সন্দেহ আছে। তিনি বলেন, এর আগে জুলফিকার আলী ভুট্টো নিজে খুন করেননি, কিন্তু খুন করিয়েছেন, সেজন্যও তার ফাঁসি হয়েছে। তাই আমারও মনে হয় তারেকের অন্যান্যদের মতো ফাঁসি হওয়া উচিৎ ছিল। আজকের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় এসেছে রাষ্ট্রীয় সমর্থন, প্ররোচনা ও অর্থায়নে এসব কাজ করেছে সাজাপ্রাপ্তরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।