পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার ঘোষিত রায়কে রাজনৈতিক অপকৌশল ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব)। সংগঠনের এক বিবৃতিতে বলা হয়- এই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ অন্য নেতাদেরকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই জড়ানো হয়েছে। অথচ বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নিজেও সাক্ষ্য দেয়ার সময় তারেক রহমান বা বিএনপির কোনো নেতার নাম পর্যন্ত বলেননি। ২০০৯ সালে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে হেয়, ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদগ্রস্ত করার লক্ষ্যে অবসরপ্রাপ্ত ও বিতর্কিত পুলিশ কর্মকর্তা আব্দুল কাহার আকন্দকে চাকরিতে পুনরায় নিয়োগ দিয়ে এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত করার মাধ্যমে এটিকে একটি রাজনৈতিক মামলায় রুপান্তরিত করে। এই রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং ক্ষমতাসীন সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার নগ্ন প্রকাশ। রায় নিয়ে ইতিমধ্যে জনমনে প্রশ্নের অবতারণা হয়েছে। আমরা আমরা আশা করি আসামিরা আপিলে নির্দোষ প্রমাণিত হবেন এবং খালাস পাবেন।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী ইউট্যাব নেতৃবৃন্দের মধ্যে অন্যতম হলেন- সহসভাপতি প্রফেসর ড. আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান, ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, ড. ফরিদ আহমেদ, ড. আবদুর রশিদ, আমিনুল ইসলাম মজুমদার, সৈয়দ আবুল কালাম আযাদ, লুৎফর রহমান, এম ফরিদ আহমেদ, ড. গোলাম রব্বানি, ড. মাহফুজুল হক, ড. সিদ্দিক আহমদ চৌধুরী (চবি), ড. এম এ বারি মিয়া, প্রফেসর খায়রুল (শাবিপ্রবি), ড. শামসুল আলম সেলিম (জাবি), ড. সাব্বির মোস্তফা খান (বুয়েট), প্রফেসর তোজাম্মেল (ইবি) প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।