পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বর্ণচোরা রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে সম্মিলিত ঐক্য গড়ে তোলার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
আজ সকালে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমীতে এক আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন ও বিকল্পধারা সভাপতি বি. চৌধুরীরা পচনশীল রাজনীতিতে সর্বাগ্রে রয়েছেন উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ড. কামাল হোসেন ও বি. চৌধুরীর মত রাজনীতিবিদরা আগে প্রগতির পক্ষে কথা বলতেন। কিন্তু এখন তারা পচনশীল রাজনীতির অগ্রভাগে আছেন। তিনি পুলিশের মামলা নিয়ে কথা বলেন। কিন্তু বিএনপি সরকার আমলে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব শূণ্য করতে চেয়েছিল, তা নিয়ে কথা বলেন না।
তিনি বলেন, যে বিএনপি জামায়াত রাজনীতির নামে দিনের পর দিন মানুষকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে এবং দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী হামলা করেছে, এখন তারা তাদের পক্ষে কথা বলেন। ড. কামাল ও বি. চৌধুরী এখন বিএনপির ত্রাণ কর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তাই এদের বিরুদ্ধে সম্মিলিত ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা প্রসঙ্গে ড. হাছান বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জ্ঞাতসারে হয়েছে। এ হামলার বিষয়ে তিনি সবকিছু জানতেন। তা না হলে তিনি কেন গ্রেনেড হামলার পর মামলাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে চেয়েছিলেন। এতেই প্রমাণিত হয়, তিনি সব কিছু জানতেন। তিনি আরো বলেন, এই হামলার একজন ভুক্তভোগী হিসেবে, একজন আহত ব্যক্তি, ও মামলার স্বাক্ষী হিসেবে এই হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবী জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে যারা অবদান রাখবে তাদেরকেই মানুষ ভোট দেবে। আর ড. কামাল হোসেন ও বি. চৌধুরীরা বর্ন চোরা। তাদের বিরুদ্ধে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।