পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আশ্বীনেও ভ্যাপসা গরম আর ঘন ঘন বিদ্যুত যাওয়া আসার খেলায় বিপর্যস্ত রাজশাহীর জনজীবন। দিন নেই রাত নেই যখন তখন চলে যাচ্ছে বিদ্যুত। আর একবার গেলে আধা ঘন্টা এক ঘন্টার আগে ফিরছেনা। কখনো কখনো ঘন্টায় তিনবার বিদ্যুত যাওয়া আসা করছে। বিদ্যুত না থাকায় প্রচন্ড গরমে হাসফাস করা মানুষ কাহিল হয়ে পড়ছেন। বাসাবাড়ি থেকে অফিস বানিজ্যক প্রতিষ্ঠান সর্বত্র এক অবস্থা। নগরবাসী অভিযোগ করে বলেন দিনরাত মিলে কমপক্ষে আট দশবার চলছে বিদ্যুতের যাওয়া আসার খেলা। ফ্যান এসি কিছুই কাজে আসছেনা। আবার যারা আইপিএস ব্যবহার করেন তাদের আইপিএস দির্ঘক্ষন চলার পর ঠিকতম চার্জ হতে পারছেনা। বিদ্যুতের অভাবে সব চেয়ে বেশী বিঘ্ন ঘটছে পানি সরবরাহ ব্যবস্থায়। নগরীর সিংহভাগ মানুষ ওয়াসার সরবরাহ করা পানির উপর নির্ভরশীল। বিদ্যুতের অভাবে সব পাম্প একসাথে না চলার ফলে লাইনে প্রেসার কম থাকায় তা থাকছে নাগালের বাইরে। ফলে পানি সংকট তীব্র থাকার ধারন করেছে। গ্রামাঞ্চলেও লোডশেডিংয়ের কারনে গভীর নলকুপ না চালানোর ফলে সেচ ও খাবার পানির সংকট দেখা দিয়েছে। বিদ্যুতের অভাবে কি শহর কি গ্রাম সর্বত্র অসহনীয় অবস্থা বিরাজ করছে। কলকারখানাগুলো ঠিকমত চালানো যাচ্ছেনা। বিদ্যুতের বার বার আসা যাওয়ার কারনে অনেক বিদ্যুত সামগ্রী নষ্ট হচ্ছে।
রাজশাহীতে বিদ্যুতের এমন বেহাল দশার মধ্যেও বিদ্যুত সরবরাহ কর্তৃপক্ষ নেসকোর লোকজন বলছেন নগরীতে চাহিদা ১১৫ মেগাওয়াটের সবটুকু জাতীয় গ্রীড থেকে মিলছে। বিদ্যুতের যাওয়া আসার কারন সম্পর্কে বলছেন পুরাতন সঞ্চালন লাইন, ট্রান্সফরমার পুড়ে যাওয়াসহ যান্ত্রিক ত্রু টির কারনে বিদ্যুত সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। তাছাড়াও এসি ফ্রিজ অটোরিক্সার চার্জ বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুতের উপর চাপ বাড়ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।