পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে পুরুষরা খাদ্যনালী ও পাকস্থলী এবং নারীরা স্তন ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হন। তবে ক্যান্সারের বিষয়ে আমাদের নিজস্ব কোনো পরিসংখ্যান নেই। বিভিন্ন সোর্স থেকে প্রাপ্ত পরিসংখ্যানের তথ্যই ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
গতকাল রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত ‘ক্যান্সার সচেতনতা মাস ২০১৮, মিডিয়া ওরিয়েন্টেশন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন হাসপাতালের অনকোলজি বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. মো. এহতেশামুল হক। উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিন প্রফেসর ডা. মতিউর রহমান মোল্লা, আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রফেসর এ কে এম আমিনুল হক, প্রফেসর মীম নাসিম সোবহানি খন্দকার, সহযোগী অধ্যাপক মো. আতিকুর রহমান প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ২ অক্টোবর থেকে ১০ অক্টোবর পর্যন্ত হাসপাতালটির অনকোলজী বিভাগ ছয় ধরনের ক্যান্সারের ফ্রি স্ক্রিনিং টেস্ট করাবে। এছাড়াও আগামী ৪ অক্টোবর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে কর্মরতদের জন্য স্ক্রিনিং ও সচেতনতামূলক সভা, ৮ অক্টোবর নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকদের জন্য স্ক্রিনিং ও সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
একটি সমীক্ষা তুলে ধরে অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বর্তমানে বাংলাদেশে ২০ লাখ মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত এবং প্রতি বছর নতুন করে ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে দুই লাখ মানুষ। প্রতি বছর ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান দেড় লাখ মানুষ। যার মধ্যে পুরুষদের ২৩ দশমিক ৯০ শতাংশ খাদ্যনালী ও পাকস্থলীর, ২২ দশমিক ৯০ শতাংশ মুখ গহ্বর এবং ১৫ দশমিক ৯০ শতাংশ ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত। অপরদিকে নারীদের ১৬ দশমিক ৯০ শতাংশ স্তন, ১৫ দশমিক ৬০ শতাংশ জরায়ু ও জরায়ুমুখ এবং ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ খাদ্যনালী ও পাকস্থলীর ক্যান্সারে আক্রান্ত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।