পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রথম ও শেষ কথা জাতীয় ঐক্য বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরাম সভাপতি ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেন, ঢাকায় যুক্তফ্রন্ট ও গণফোরামের যে সমাবেশের ডাক দেয়া হয়েছে সেখানে এক নম্বর কথা থাকবে জাতীয় ঐক্য। এই ঐক্য হবে জনগণের ঐক্য। ড. কামাল বলেন, বাংলাদেশে মানুষ আসলে ঐক্যবদ্ধ হয়, ঐক্যমত গঠন হয়। তারা চিহ্নিত করে যে, কি কি ব্যাপারে তাদের পাহাড়া দিতে হবে। পাহাড়া দেয়ও। এর ফলও আমরা অতীতে পেয়েছি। এখন আরও পাহাড়া দেয়ার প্রয়োজন আছে। আশা করি সেটা হবে। সবাই মিলে যদি কৌশল অবলম্বন করা যায় যে, আমরা একদলীয় নির্বাচন চাই না, একপেশে নির্বাচন চাই না। সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন চাই। সর্বদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক। সরকার ভাল হোক, বিরোধী দল সবাই মিলে যাতে ভূমিকা রাখতে পারে, যেটা গণতন্ত্রে আকাক্সিক্ষত এমন নির্বাচন দেখতে চাই। তবে সবচেয়ে দুঃখজনক হলো গত ৫ বছরে যেটা হয়েছে, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন উপহার পেলাম। জনগণ তাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে। জনগণকে এভাবে বঞ্চিত করা উচিত হয়নি। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে চ্যানেল আই-এ জিল্লুর রহমানের উপস্থাপনায় “তৃতীয় মাত্রা” নামক একটি টকশোতে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে তিনি দেশের চলমান রাজনৈতিক সঙ্কট নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে জাতীয় ঐক্যের ওপরে বেশি জোর দেয়ায় উপস্থাপক জিল্লুর রহমান জিজ্ঞেস করেন কারা কারা এই ঐক্য আসতে পারে বা কাদেরকে নিয়ে হবে এমন প্রশ্নে ড. কামাল হোসেন বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী (জামায়াত) ছাড়া এখানে সকল জনগণ ও রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারবে। আসতে পারেন। কারণ এখানে কোন দলীয় রাজনীতি হচ্ছে না। সংবিধান অনুযায়ি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের যেসব বিধান আছে সেগুলোকে শক্তভাবে প্রতিষ্ঠা করার জন্যই এই ঐক্য। এই ঐক্য প্রাথমিকভাবে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টি আসবে। এখনি ভোটের ঐক্যের বিষয়ে বলতে চাই না। ইতোমধ্যে একটি সভায় আমাদের সাথে বিএনপি এসেছে। তারা আমাদের সাথে আসবেন কিনা? বা তাদের সাথে অন্য যারা আছে তাদের নিয়ে আসবে কিনা? এটা দু’একদিন পরেই বোঝা যাবে।
জাতীয় ঐক্যে এরশাদকে গ্রহণ করবেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এরশাদের অংশগ্রহণের বিষয়টি আসলে তখন আলোচনা হবে। সবাই যুক্তি পাল্টাযুক্তি দিবে। আমরা শুনবো। তবে একদম অন্ধভাবে বিরোধীতা করবো না।
যুক্তফ্রন্ট ও গণফোরাম ঐক্য নিয়ে কতটা আশাবাদী, ঐক্য প্রক্রিয়া কাজ করবে কিনা? এ বিষয়ে গণফোরাম সভাপতি বলেন, জনগণের ওপর আস্থা রেখেই উদ্যোগ নিয়েছি। দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হলে বড় বড় সংকট আমরা সফলভাবে মোকাবেলা করেছি। অতীতে ভাষা আন্দোলন, ছয়দফা, স্বাধীনতা আন্দোলন, ৮০’র দশকে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন সফল হয়েছে। তিনি বলেন, অন্যায়, অন্যায়ই। সেটা যার মাধ্যমেই হোক। মানুষ অন্যায়ের শিকার হলে প্রতিক্রিয়া দেখাবে। বাঙালি অন্যায় কোনদিন মেনে নেয়নি, অন্যায়ের কাছে আত্মসমর্পন করে না এবং তারা একত্রিত হয়ে এটা মোকাবেলা করে। যখন তারা ঐক্যবদ্ধ হয় প্রত্যেকবারই সফল হয়েছে। আমি আশাবাদী চাংলাদেশে যা কিছুই হোক অতীতের মতো মানুষ ঐক্যবদ্ধ হবে এবং সফলভাবে এটি মোকাবেলা করার জন্য শক্তি সঞ্চয় করবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগণের আস্থা আছে কিনা? এমন প্রশ্নে এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ বলেন, সুস্থ্য রাজনীতির কোন বিকল্প নেই। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, সুস্থ্য রাজনীতি একদিকে ঠেলে সরানো হয়েছে আর অসুস্থ্য রাজনীতি মাঠ দখল করেছে। এর প্রমাণ হলো যে গত ৫ বছর নির্বাচন হয়নি কেন? ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের বৈধতা সম্পর্কে আমাকে কোর্টে ডাকা হয়েছিল। ওই নির্বাচনের সময় সরকার বলেছিল যে, সাময়িকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য এটা করেছে। তারা নিজেরাই বলেছে যে, দ্রæত সবার সাথে আলোচনা করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিবে। কিন্তু পরবর্তীতে সেটা হয়নি। ২০০৮ সালে একটা ভাল নির্বাচন হলো। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোট ২৭০টি আসন পেয়েছে। এরপর ৫ বছর পর কেন ৫ জানুয়ারির নির্বাচন হলো? কেন একটি ভাল নির্বাচন করা গেল না? এই প্রশ্নে উত্তর বের করা উচিত।
বিদ্যমান সংবিধান মানুষের আকাক্সক্ষা পূরণের উপযোগী কিনা এমন প্রশ্নে ড. কামাল বলেন, যারা সংবিধানকে প্রয়োগ, ব্যাখ্যা করে, বেনিফিশিয়ারি হয় তাদের মানসিকতার পরিবর্তন জরুরি। শাসনতন্ত্র ও যারা প্রয়োগ করে তাদের সংস্কারের প্রয়োজন। সংবিধানের কথা বলে কিন্তু কাজগুলো সব অসাংবিধানিক হয়। সংবিধান সংস্কারের প্রয়োজন আছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর ভূমিকা রাখার ব্যাপারে সংস্কারের প্রয়োজন আছে। এজন্য সংস্কার আলোচনা কার্যকরভাবে হওয়া উচিত। এজন্য মতবিনিময় করা দরকার। আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় সংলাপের প্রয়োজন আছে। এখানে তো একটি বিষয়ে সবাই একমত সেটা হলো গণতন্ত্র। এমন তো নয়, যে কেউ স্বৈশাসন বা অন্য কিছু চায়। গণতন্ত্রের পক্ষে ঐক্যমত আছে। আর সেটা গড়ে ওঠেছে অভিজ্ঞতার আলোকে। যখন গণতন্ত্র থাকে না তখন যে ক্ষতি হয় তা আমরা হারে হারে উপলব্ধি করেছি, করছি।
সংবিধানের কোথায় লেখা আছে যে, অসাংবিধানিক পন্থার শিকার হলে একই পন্থায় প্রতিশোধ নিবেন? এমন প্রশ্ন রেখে এই সংবিধান প্রণেতা বলেন, তত্ত¡াবধায়ক সরকার নিয়ে যিনি রায় দিয়েছিলেন তিনি বলেছিলেন, সংসদ চাইলে আরও দুটো নির্বাচন তত্ত¡াবধায়ক সরকারের অধীনে হতে পারে। সংসদ কেন চাইলো না এটা প্রশ্ন? যারা এমপি আছেন তাদেরকে এই প্রশ্নের উত্তর ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে দিতে হবে। না চাওয়াতে কি হয়েছে? গত ৫ বছর কি আমরা আদর্শ গণতন্ত্র পেয়েছি? না এই সংকটের মধ্যে আমরা এসে পৌছেছি যে, আগামী চার মাসের মধ্যে একটা নির্বাচন হওয়া কঠিন হয়েছে। এটা দুঃখজনক যে, এতো আন্দোলন, সংগ্রাম করে, ২০০৮ সালে একটা ফল এনে দিলাম। আবার ২০১৪ থেকে ইচ্ছাকৃতভাবে, দায়িত্বহীনভাবে সঙ্কট সৃষ্টি করা হয়েছে। এই চার বছর থাকার জাস্টিফিকেশন কেউ দিতে পারে বলে আমি মনে করি না।
গণতন্ত্রের পরিবর্তে উন্নয়নে গুরুত্ব দেয়াকে কিভাবে দেখছেন এমন প্রশ্নে ড. কামাল হোসেন বলেন, সংবিধানে গণতন্ত্রের কথাই মূলনীতি হিসেবে বলা হয়েছে। উন্নয়ন সেখানে লেখা নেই। উন্নয়নকে গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে কোথাও বলা হয়নি। এটা স্বৈরাচাররা বলে এবং করে। আইয়ুব খান এটা করেছে। তিনি বলেন, গণতন্ত্রকে বিসর্জন দিয়ে উন্নয়নের প্রয়োজন নেই। এর ফলে সীমাহীন যে দুর্নীতি, কুশাসন হয় এগুলোর কি আমরা ভুক্তভোগী না? উন্নয়নে সরকারের যে মানুষের বেশি ভূমিকা রয়েছে জানিয়ে এই প্রবীন রাজনীতিবিদ বলেন, উন্নয়ন মানুষ করেছে। তারা পরিশ্রম করে, উৎপাদন বৃদ্ধি করে, বিদেশে গিয়ে আয় করে টাকা পাঠিয়েছে এইভাবে উন্নয়ন হয়েছে। এটা তো গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার সাথে কোন সম্পর্ক রাখে না। অন্যদিকে ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুট হয়েছে। এগুলো কেন হলো? লুট হওয়ার পর যে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন ছিল তার কিছুই করা হয়নি। এখন দেশের ব্যাংকগুলো থেকে টাকা পাওয়া যায় না, বেতন দেয়ার জন্য ঋণ নিতে হচ্ছে বিদেশী ব্যাংক থেকে। এটা শুধু সরকারের সমস্যা না জাতীয় সমস্যা, জাতীয় সঙ্কট।
বিচারবিভাগের ওপর সরকারের হস্তক্ষেপের বিষয়ে তিনি বলেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি বলিষ্ট ভূমিকা রেখে ষোড়শ সংশোধনীর রায় দিয়েছিলেন। তিনি একা না, ৭ জন মিলে সেই রায় দিয়েছিলেন। অথচ তাকে শুনতে হয়েছে তোকে কে নিয়োগ দিয়েছে? এমপিরা এসব কথা বলে। আমি লজ্জিত হই এসব দেখে। তাকে তো নিয়োগ দিয়েছে স্বাধীন গণতান্ত্রিক সরকার। কি কারণে আমরা এ জায়গায় এসে পৌছেছি।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিচার জেলখানায় করার বিষয়ে ড. কামাল বলেন, এই ধরণের পরিস্থিতি সৃষ্টি হোক এটা অনাকাক্সিক্ষত। নরমাল (স্বাভাবিক) অপরাধের বিচার নরমাল হবে। জেলখানায় এভাবে বিচার করা, জামিনে বাধা দেয়া এটা স্বাভাবিকভাবে হওয়ার কথা না। তিনি আদালত থেকে জামিন পাচ্ছেন আর অন্যদিকে তার জামিনের বিরুদ্ধে সরকার বার বার আপিল করতে থাকবে এটা কি? বার বার আপিল করা, আপিল করে জামিন ঝুলিয়ে রাখা অস্বাভাবিক বিষয়। তার জেলখানায় যে বিচার হচ্ছে এটিকে কোনভাবেই স্বাভাবিক মনে করি না। অথচ অন্যরা একই রকম অপরাধ করেছে, তাদের বিরুদ্ধেও একই রকম অভিযোগ ছিল। কিন্তু তাদের সেই মামলাগুলো প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। মনে রাখতে হবে, আইনের চোখে সকলে সমান। এটা এটা লেখা আছে সংবিধানে। বঙ্গবন্ধু স্বাক্ষরিত সংবিধানেই এটি বলা হয়েছে। এটা রক্ষা করা হচ্ছে কিনা? নাহলে সংবিধান লঙ্ঘন করা হচ্ছে কিনা?
আগামী ডিসেম্বরে কি হতে পারে এমন প্রশ্নে ঐক্য প্রক্রিয়ার অন্যতম এই নেতা বলেন, ইতিবাচকভাবেই আমি আশা করি, মানুষের অংশগ্রহণের মতো অবস্থা হোক। মানুষ মুক্তভাবে নির্ভয়ে কোন হস্তক্ষেপের শিকার না হয়ে ভোট দিয়ে এমপি নির্বাচত করুক। এটা হলে আমরা ভাল একটি সংসদ পাবো। ভালভাবে যারা নির্বাচিত হন তাদের কাছে আমরা সংসদীয় গণতন্ত্র আশা করি। তবে এটি না হওয়ার একটা সম্ভাবনা থেকে যায়।
দেশের এই রাজনৈতিক সঙ্কট থেকে উত্তরণে করণীয় কি জানতে চাইলে ড. কামাল বলেন, এই সময়ে কি হতে পারে? এই সময়ে সুষ্ঠু নির্বাচন কি সম্ভব? সুষ্ঠু নির্বাচনের যে পরিবেশ তা আনার ব্যাপারে আলোচনা করা। ২০০৭ সালেও এমনটি আমরা করেছিলাম। সে সময় শেখ হাসিনা যেটা বলেছিলেন ২৩ দফা সেটা তো এখনো আছে। তিনি সরকারে থাকলেও তো এখনো প্রযোজ্য। তখনকার সরকারের কাছে তিনি যে দাবিগুলো করেছিলেন এখন তার সরকারের কাছেও মানুষ একই দাবি করতে পারে। ২০০৭ সালে শেখ হাসিনা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যে কথাগুলো বলেছিলেন সেগুলো অনুসরণ করলেই তো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। যে কোন সরকারের কাছে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সেইকথাগুলো বলা যায়। ২৩ দফা সামনে আনা দরকার। অস্ত্র, অর্থ, কালো টাকা, পেশিশক্তি, ক্ষমতার অপপ্রয়োগমুক্ত হয়ে মানুষকে স্বাধীনভাবে নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ দেয়া। এসব বিষয়ে সবাই বোঝে কিন্তু করতে বাকি। এখন সেটাই করতে হবে। গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজকে ভূমিকা রাখতে হবে, সক্রিয়া থাকতে হবে। যদিও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে সরকার কত পার্সেন পাবেন? আমি তো ২০ শতাংশের বেশি কারো মুখে শুনি না।
তিনি আরও বলেন, হত্যা, গুমের ভয় থাকে। এটা কেন শুনতে হবে। এটা ষোল আনা অসাংবিধানিক। কত লোক যে হত্যা, গুম হচ্ছে এটা ভয়াবহ। দেশটা সকলের। আমাদের সবাইকে সক্রিয়ভাবে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়াতে হবে। যখনই দেশে মহাসঙ্কট হয়েছে ঐক্যের উদ্যোগে মানুষ সাড়া দিয়েছে। ঐক্যবদ্ধ হয়ে জাতীয় ও জনগণের স্বার্থে রক্ষা করেছি। এখনও জাতীয় স্বার্থের কথা চিন্তা করে ডাক দিয়েছি দাবি করেছি সবাই মিলে যদি আমরা দাঁড়াই এবং বাধা দেয়া না হয়, হত্যা, গুমের ভয় না থাকে। তাহলে ভাল কিছু হবে।
নিজের অবস্থানের বিষয়ে ড. কামাল বলেন, যারা গণতন্ত্রকে পুনরুজ্জীবিত ও পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার জন্য কাজ করবে আমি সক্রিয়ভাবে তাদের সাহায্য করতে চাই। আমি নিজে কিছু হবো তার বয়স নেই। আমার বয়স হয়ে গেছে। দেশে অনেক ভাল মানুষ আছেন তাদের এগিয়ে আসা উচিত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।