পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বর্তমান সরকারের মেয়াদে তা বাড়ছে না বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, অবসরের বয়স বাড়ানোর পরিকল্পনা আমার ছিল, আমি প্রস্তাবও দিয়েছিলাম, হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় নির্বাচনের আগে (অবসরের বয়স নিয়ে) কোনো পরিবর্তন হবে না।’
বুধবার সচিবালয়ে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে একথা জানান তিনি।
আগামী ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ বছর। আর অবসরের বয়স ৫৯ বছর নির্ধারিত আছে।
আগে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ২৭ বছর থাকলেও ১৯৯১ সালের মাঝামাঝিতে তা বাড়িয়ে ৩০ বছর করা হয়। আর ২০১১ সালের ডিসেম্বরে সরকারি চাকরিতে অবসরের বয়স দুই বছর বাড়িয়ে ৫৯ বছর করা হয়। এরপর মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়স এক বছর বাড়িয়ে ৬০ বছর করে সরকার।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ বছর থেকে বাড়িয়ে ৩৫ বছর এবং অবসরের বয়সসীমা ৫৯ বছর থেকে বাড়িয়ে ৬৫ বছর করার সুপারিশ করে। সেই সুপারিশের ভিত্তিতে সরকার চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়াতে আলোচনা শুরু করেছে বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জানিয়েছিলেন।
তিনি গত ২০ অগাস্ট বলেছিলেন, ‘আলোচনা হচ্ছে, প্রক্রিয়া এখনও শুরু হয়নি, খুব তাড়াতাড়ি হবে। খুব তাড়াতাড়িই জানতে পারবেন।’ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছিলেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩২ বছর করার প্রস্তাব তৈরি করছেন তারা। বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বয়স বাড়ানোর ঘোষণা আসবে। চুক্তিতে যে কোনো বয়সে সরকারি চাকরি দেওয়া উচিৎ বলে মনে করেন সাবেক আমলা মুহিত।
তিনি বলেন, ‘আমার মতে চাকরি হওয়া উচিত কনট্রাক্ট বেসিসে। এভরিওয়ান সুড বি গিভেন এ জব ফর টেন ইয়ার্স, ফিনটিন ইয়ার্স… এনি বয়সে।’ নির্বাচনকালীন সরকারের সদস্য সংখ্যা কত হতে পারে, সে বিষয়ে কোনো ধারণা না থাকলেও ওই সরকারে নিজের থাকার সম্ভাবনার কথা জানান মুহিত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির বিষয়ে অর্থমন্ত্রী জানান, নিউ ইয়র্কে মামলা করতে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।