পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দশ ঘণ্টায়৮শ’ আসামির জামিন। এমন অবিশ্বাস্য গতির জামিনের দেখা মিলেছে ঢাকার সিএমএম আদালতে ঈদের আগে শেষ ২ কার্যদিবসে। ওই দুদিন আবেদন করা শতকরা ৮৫ ভাগ ভাগ্যবানই জামিন পেয়েছেন। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি বলেছেন, এমন ঘটনা বিচার বিভাগ স্বাধীন হওয়ার পর ঘটেনি। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানালেন, দশ ঘণ্টায় ৮শ’ আসামির জামিনের বিষয়ে অনুসন্ধান করবে আইন মন্ত্রণালয়। গণমাধ্যমে ১০ ঘণ্টায় ৮শ’ জনের জামিন-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। গতকাল সোমবার ওই প্রতিবেদনের বিষয়টি নজরে আনলে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন। মন্ত্রী বলেছেন, এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন আমি দেখেছি। এ বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয় অনুসন্ধান করবে।
ঢাকা মহানগরের ভেতরে অপরাধ বা সন্দেহজনকভাবে কাউকে ধরা হলে তাদের হাজির করা হয় ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে। এখানে কারও জামিন মিলবে কি না- তা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করে দেয় এই আদালত। পরিসংখ্যান বলছে, স্বাভাবিকভাবে প্রতিদিন প্রায় ৮০-৯০ জন জামিন পান এ আদালত থেকে। এবার ঈদুল আজহার আগে শেষ দুই কর্মদিবসে ৮শ’ জনকে জামিন দেন ঢাকার সিএমএম আদালত। এর মধ্যে অজ্ঞান পার্টির সদস্য, ছিনতাইকারী, ইয়াবা মামলার আসামিও রয়েছেন। এতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আইনজীবীরা। আসামিদের জামিন পাওয়ার ঘটনায় হতবাক রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শাহ আলম তালুকদার। তিনি বলেন, বিরোধিতার পরেও একসঙ্গে এত আসামির জামিন ২০০৭ সালের পর হয়নি।
জানা গেছে, জামিন আবেদন করে ১৯ আগস্ট ৪০৭ জনের মধ্যে ৩১৭ জন এবং ২০ আগস্ট ৫৯০ জনের মধ্যে ৪৩২ জন জামিন পান। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিকদের সঙ্গে টেলিফোনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, বিষয়টি শোনার পর তা অনুসন্ধানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ বলছে, জামিন পাওয়া ৮০০ জনের মধ্যে একাধিক মামলার আসামি আছে কি না- তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ########
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।