পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারি চাকুরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করে পুরাপুরি উন্মুক্ত প্রতিযোগিতায় চলে যাওয়ার পক্ষে প্রস্তাব দিতে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোটা সংস্কারে গঠিত কমিটি। সোমবার সচিবালয়ে কমিটির সভাপতি ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মাদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, আমাদের কমিটি মোটামুটি সুপারিশ ঠিক করেছে। আর তা হচ্ছে কোটা অলমোস্ট উঠিয়ে দেওয়া। সরাসরি মেধায় চলে যাওয়া। তবে সুপ্রিম কোটের একটি অবজার্ভেশন আছে, সেটা হলো মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা সংরক্ষণ করতে হবে অথবা খালি থাকলে তা পূরণ করতে হবে। এটার ওপর সরকার কোর্টের মতামত চাইবে। তবে এটাকেও যদি রহিত করে দেয়। তাহলে কোটা একেবারেই থাকবে না। আর কোর্ট যদি রায় দেয় যে, ওই অংশটুকু রাখতে হবে তাহলে ওই অংশটুকু রেখে বাকি সব ধরনের কোটা তুলে দেওয়া হবে। এটা প্রাথমিকভাবে আমাদের কমিটির সিদ্ধান্ত।
তিনি বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিষয়ে যেটা সুপারিশ রেডি করেছি তা হলো কোর্টের সাথে সামঞ্জস্য রাখা।
এটি ছিল কোর্টের পর্যবেক্ষণ, এতে বাধ্যবাধকতা নেই- তাহলে কোর্টের সেই পর্যবেক্ষণকে কেন গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, যাক, এটার ব্যাপারে আমরা পরিষ্কার নই। আমরা নিজেরাও কোর্টের এ নির্দেশনা বুঝতে পুরোপুরি পারছি না। তাই আমরা কোর্টের কাছে যাব। কারণ কোর্টের যে নির্দেশনাগুলো আছে তা মানার ক্ষেত্রে আমাদের বাধ্যবাধকতা আছে।
শফিউল আলম বলেন, তবে আমাদের সিদ্ধান্ত হলো- যতদূর সম্ভব কোটা বাদ দিয়ে মেরিটে (মেধা) চলে যাওয়া। এখন আমাদের সময় এসেছে, আমরা এখন পুরোপুরি উন্মুক্ত প্রতিযোগিতায় চলে যাব। এটা আমাদের কমিটির প্রাথমিক প্রস্তাবনা।
পিছিয়ে পড়া জেলাগুলোর নাগরিকরা কীভাবে সুবিধা পাবে- এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেছি, ওনারা (পিছিয়ে পড়া জেলার চাকরিপ্রার্থীরা) অগ্রসর হয়ে গেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।