পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বন উজাড় করে পাহাড়ে বসতী স্থাপন ও নির্বিচারে পাহাড় কাটার ফলে প্রতি বছর পাহাড় ধসে প্রাণ হানির ঘটনা ঘটলেও কিছুতেই এড়ানো যাচ্ছেনা এই দুর্ঘটনা। গত কালও পাহাড় ধসে নিহত হয়েছে ৫ জন শিশু। এর পরে বন্ধ হয়নি পাহারে বসবাস।
অতি বৃষ্টির কারণে কক্সবাজার শহরের দক্ষিণ রুমালিয়ারছড়া বাঁচামিয়ার ঘোনা এলাকায় পাহাড় ধসে একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার ভোর সাড়ে ৬ টার দিকে মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটে। নিহতরা মালয়েশিয়া প্রবাসী জামাল হোসেনের মেয়ে মর্জিয়া আক্তার (১৬), কাফিয়া আক্তার (১০), আবুল খাইর (১০) ও কাইরুন্নেসা (৬)। ভোরে ঘুমন্ত শিশুদের উপর পার্শবর্তী পাহাড় ধসে পড়লে ৪ শিশু নিহত হয়।
একইভাবে রামুর দক্ষিণ মিঠাছড়ি এলাকার পেঁচারঘোনার জাফর আলমের ৬ বছরের শিশু সন্তান মুর্শেদ আলম পাহাড় ধসে নিহত হয়। রাত ৩ টার দিকে এই ঘটনা ঘটে বলে জানাগেছ।
এদিকে গোটা কক্সবাজারে রাত থেকে প্রবল বৃষ্টি এখনো অব্যাহত রয়েছে। এতে জেলার নিম্নাঞ্চল বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে। আরো পাহাড় ধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কক্সবাজার জেলার বিভিন্নস্থানে ৫ লক্ষাধিক নারী পুরুষ এখনো পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে বসবাস করে থাকে। গত এক দশকে পাহাড় ধসে শতাধিক প্রাণ হানির ঘটনা ঘটে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।