পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ বলেছেন, মাদকের ছুবলে তরুণ সমাজ, বেকার সমস্যা, খাবারে ভেজাল খাবারে ভড়ে গেছে দেশ। এর পর মানীয় প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার যখন রাস্তা দিয়ে যান তখন রাস্তা বন্ধ থাকে। উনি জানেন না রাস্তা বন্ধ থাকার জন্য মানুষের কত দুর্ভোগ হয়। সেই যানজট ছাড়তে ছাড়তে রাত হয়ে যায়। কিন্তু যানজট ছাড়ে না। আর রাস্তাঘাট অতি বৃষ্টির কারণে সব নষ্ট হয়ে গেছে। দেশ ঠিকভাবে চলছে না, বলার সাহস নেই কারো।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২১তম অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে একথা বলেন তিনি। এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে উপস্থিত ছিলেন। পরে তার এসব বক্তব্যের জবাবও দেন তিনি। সংসদে উপস্থিত সবাইকে উদ্দেশ্য করে বলেন, এখানে যারা বসে আছেন তারা সবই জানেন। কিন্তু কেউ বলে না সাহস করে। কারো সাহস নেই বলার। এরপর এমপিদের প্রশ্ন করে তিনি বলেন, আপনারা বলেন না কেন? সড়ক পরিবহন মন্ত্রী আজ সংসদে নেই। কিন্তু যানজটের কারণে সব বন্ধ থাকে। দেশের রাস্তাগুলোর কোনটাতেই চলা যায় না। নদী থেকে অবাধে অপরিকল্পিতভাবে বালু তোলা হচ্ছে। জমি থেকে পলি মাটি তুলে ইটভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে। কয়দিন পর এসব জমিতে ফসল ফলবে না। এসব করছে প্রভাবশালীরা করছে। ক্ষোভ প্রকাশ করে রওশস এরশাদ বলেন, এগুলো দেখার কেউ নাই নাকি? আপনারদের সরকার থেকে এসব দেখার কেউ নেই। আমি যে কথাগুলো বলছি আপনারা তা যাচাই বাছাই করে দেখবে আমি কি কথা বলছি। গত নির্বাচনে ঝুঁকি নিয়ে আমরা অংশ নিয়েছি। তাই প্রধানমন্ত্রীকে এসব দেখতে হবে।
দাবি জানিয়ে বলেন, বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা এত বেশি যে সাধারণ মানুষের পক্ষে তা গ্রহণ করা সম্ভব হয় না। তারপরও থাকে বেশি ভিড়। চিকিৎসক ও নার্সের সংখ্যাও অনেক কম থাকে। ধনীরা বিদেশে চিকিৎসার জন্য গিয়ে সেটেসফাইট হয়ে ফিরে আসছে। দেশে শিক্ষার মান কমে গেছে দাবি করে তিনি বলেন, বাজেটে শিক্ষাখাতে বেশি বরাদ্দ দেয়া উচিত ছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।