পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিএনপি সুবিধা নিতে চেয়েছে বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, তাই তারা আন্দোলনে উসকানি দিয়েছে। তারেক রহমান লন্ডন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক নেতার সঙ্গে ফোনে কোটা আন্দোলন নিয়ে কথা বলেছেন। এতে প্রমাণ হয় আন্দোলনে কারা মদদ দিচ্ছে।
আজ সেতুভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, কোটা নিয়ে সরকার কাজ করছে। এতে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। তার জন্য সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে। এ নিয়ে নতুনকরে আন্দোলনের কিছু নেই।
‘আন্দোলন ছাড়া বিএনপি নেত্রীকে জেল থেকে বের করা সম্ভব নয়’ বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মানুষ পুড়িয়ে মারার আন্দোলন করে ব্যর্থ হয়েছে। জনগণকে সম্পৃক্ত করে আন্দোলন করতে গিয়েও তারা বার বার ব্যর্থ হয়েছে। আন্দোলন করার মতো জনসমর্থন তাদের নেই, তাই তারা কোটা সংস্কার আন্দোলনের ওপর ভর করেছে। যদি আন্দোলনের কোনও ইস্যু পিকআপ করা যায়, এটাই তাদের দুরভিসন্ধি। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (তারেক রহমান) কোটা সংস্কারের আন্দোলনে জড়িয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে ফোন দিয়েছিলেন এটা সবারই জানা।
‘বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্তি না দিলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়’ বিএনপি নেতাদের এমন দাবি প্রসঙ্গে কাদের বলেন, নির্বাচনের মাত্র তিন মাস বাকি। মানুষ এখন ইলেকশনের মুডে আছে। এ সময়ে বেগম জিয়া বা তার মুক্তি নিয়ে কারও মাথা ব্যথা আছে মনে হয় না। এটা বিএনপির থাকতে পারে। আইনি প্রক্রিয়ায় তিনি মুক্তি পেলে আমাদের কোনও সমস্যা নেই। এর বাইরে তাকে মুক্ত করার অন্য কোনও পথ আমাদের জানা নেই।
সেতুমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনের সময় ভিসির বাড়িতে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে তা পুরোপুরি জঙ্গি স্টাইলে হয়েছে। কিন্তু পুরো আন্দোলন জঙ্গিবাদের বহিঃপ্রকাশ বলে তিনি যে বক্তব্য দিয়েছেন তার সঙ্গে ঢালাওভাবে আমি একমত নই।
ভারতের একটি পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এইচ টি ইমামের বক্তব্যের বিষয়ে তিনি বলেন, 'ভারত বিএনপিকে পাত্তা দেবে না' এইচটি ইমাম যদি এমন কথা বলে থাকেন তাহলে তিনি ঠিক বলেননি। ভারত কাকে পাত্তা দেবে আর কাকে দেবে না তাতে আমাদের কিছুই যায় আসে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।