স্বতন্ত্র উৎসব ঈদ
এল ঈদুল ফিতর, এল ঈদ ঈদ ঈদসারা বছর যে ঈদের আশায় ছিল নাক’ নিদ। হ্যাঁ, সুদীর্ঘ
বলা হয়, বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ একটি প্রত্যয়, একটি স্বপ্ন। বাংলাদেশের সাড়ে চার হাজার ইউনিয়নের এখন ডিজিটাল সেন্টার। বিরাট এক পরিবর্তন ও ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এখন এগিয়ে চলছে। একুশ শতকে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে ৬ জানুয়ারি ২০০৯ শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো শপথ নেন। ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনের বছরে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ এবং তথ্য-প্রযুক্তিনির্ভর ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বিনির্মাণই ছিল তাদের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রধান বিষয়। তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ প্রবাহের এ যুগে বাংলাদেশ আজ সামনের সারির একটি দেশ। দেশে তথ্যপ্রযুক্তি উন্নয়নের ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটেছে। দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে গাণিতিক হারে। শহরাঞ্চলে ঘরে ঘরে ইন্টারনেটের উপস্থিতি ছাড়াও প্রত্যন্ত গ্রামঞ্চলেও এর উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। এই বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে ঢাকায় ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০১৭’ উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ। আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল দেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু অনেকে এ নিয়ে হাসিঠাট্টা করেছিল। জানি না মানুষ এখন কীভাবে। তবে এটা বলতে পারি, এ দেশের মানুষ এখন ডিজিটাল যন্ত্র ব্যবহার করতে পারে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘সাধারণ মানুষের কাছে মোবাইল ফোনের সেবা পৌঁছে দিতেই আমরা বেসরকারি খাতে এই ব্যবসা উন্মুক্ত করেছিলাম। এখন দেশে প্রায় ১৩ কোটি মোবাইল সিম ব্যবহার হচ্ছে। মানুষ এখন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিলসহ ট্যাক্সও দিতে পারে।
আবার অন্যদিকে মধ্যম আয়ের দেশের স্বীকৃতি পেল বাংলাদেশ। স্বাধীনতা লাভের ৪৭ বছর পর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) শ্রেণি থেকে বের হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করল। জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যোগ্য বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। এর সবই সুখবর। গর্বিত হওয়ার মতো খবর। নিজের দেশ এগিয়ে যাক এটা কে না চায়। আমিও চাই আমার দেশ সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে যাক। বিদেশ-বিভূঁইয়ে বিদেশিদের দেখিয়ে আমিও বলতে চাই দ্যাখো এই হচ্ছে আমাদের দেশ। আমরা তোমাদের চেয়ে মানে-মর্যাদায় কোন দিকেই খাটো নই।
এতো গর্ব-অহংকারের মধ্যেও যখন আমি আমার দেশের বিমানবন্দরের দিকে তাকাই, এর দৈন্যদশী দেখে মাথা আমার হেঁট হয়ে আসে। যখন কোনো বিদেশি বন্ধু আমাদের বিমানবন্দরে পা রাখে, তখন কী ঘুর্ণাক্ষরেও সে অনুধাবন করতে সক্ষম হয় যে এই দেশটি ডিজিটাল। এই দেশটি এলডিসি দেশের গন্ডি পেরিয়েছে। এই দেশটি দ্রুত মধ্যম আয়ের দেশে রূপ নিচ্ছে। আমি ভেবে পাই না, সরকার এতো কিছু নিয়ে ভাবে কিন্তু দেশের বিমানবন্দরের উন্নয়ন কেন এই পশ্চামপদতা? অন্য একটি দেশের লোক যে স্থানটি দিয়ে এদেশে প্রবেশ করে, সেই প্রবেশমুখটি কেন দৈন্যদশায় ফেলে রাখা? সবকিছু দ্রæত উন্নতি হতে পারলে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরটির উন্নতির কেন উন্নসিকতা, মন্থরতা, কালক্ষেপণ।
গ্রামীণ বাংলাদেশ একটি কথা আছে- মানুষের বাড়ি থেকে নাকি কাছাড়ি বাড়ি সুন্দর হয়। কারণ, বাড়ির অতিথিকে প্রথম কাছাড়ি বাড়িতেই পা রাখতে হয়। কাছাড়ি বাড়ি দেখেই নাকি সমন্ধ পাকাপাকি হয়। কাছাড়ি বাড়ি দেখেই মাপা হয় সে বাড়ির মানুষের মন-মানসিকতা।
প্রায়ই আমার মনে একটি কথা জাগ্রত হয়, সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা যতই প্রচার করুক না কেহ ভিনদেশি কেউ বিমানবন্দরে পা রাখলে তা কি মোটেও অনুমান সম্ভব? তখন তারা হয়তো এটাই মনে করেন যে, দরিদ্র দেশের এয়ারপোর্ট এমনই হয়। কারণ তারা বিমানবন্দরে প্রবেশের পর নিয়ম-অনিয়মের বাধা-বিপত্তি পার হয়েও যখন নিজের লাগেজটি নিয়ে নিরাপদে বের হওয়ার পরিবেশটিও এখানে ও নেই, তখন কষ্টে হয়তো তারা দেশটির প্রতি খুন খারাপ ধারণাই পোষণ করেন। আর এখানেই আমি হারিয়ে ফেলি আমার গর্ব ও অহ্যকারের সকল ভাষা। কেন দেশের প্রধান বিমানবন্দরটি আন্তর্জাতিক সকল বিমানবন্দরের মতো স্ট্যান্ডার্ড হতে পারছে না, আমি তার কোনো কারণ খুঁজে পাই না। বিমানবন্দরের উন্নয়নে বারবার নানা পদক্ষেপ দেখে আশান্বিত হয়েও সে আশা আর পূরণ হয় না। মনে হয় উন্নয়নের চাকা বারবার নানা পদক্ষেপ থেকে টেনে ধরে রাখছে।
আমাদের দুর্ভাগ্য যে, এই বিমানবন্দরে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রীকে তাদের লাগেজ নিয়ে ঢুকতে-বেরোতে কারো সাহায্য নেয়া ছাড়া উপায় থাকে না। বিমানবন্দরের সাথে নেই কোন বাস বা ট্রেন স্টেশনের সরাসরি সংযোগ। এমন সংযোগ সড়ক বা ফ্লাইওভার না থাকায় প্রতিদিনের অসংখ্যা যাত্রীর দুর্ভোগের শেষ নেই। নেই কষ্টের কোন সীমা-পরিসীমা। পৃথিবীর আন্তার্জাতিক এমন কোন বিমানবন্দর নেই যে, যেখানে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের মতো লাগেজ নিয়ে বের হওয়ার সুযোগ যাত্রীদের নেই। কেন এসব নিয়ে বুদ্ধিজীবী, সুশীল কিংবা দায়িত্বশীল সরকারের উচ্চপদস্থরা আলোচনা বা দাবি-দাওয়া তুলছেন, সেটাও বোধগম্য হচ্ছে না।
দেশে বর্তমানে আটটি বিমানবন্দর আছে। এর মধ্যে তিনটি আন্তর্জাতিক ও পাঁচটি অভ্যন্তরীণ। হযরত শাহ্জালাল বিমানবন্দর বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ১ হাজার ৯৮১ একরজুড়ে বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তার্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ওঠা-নামা করে। বাংলাদেশ প্রায় ১৭টি বিমান সংস্থার বিমান চলাচল করছে। এ বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি আছে ৫২ দেশের সঙ্গে। বছরে প্রায় ৮০ লাখ যাত্রী এ বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারেন। অথচ বিমান পরিবহন চাহিদা বিবেচনায় এটির অবকাঠামো আজো অপর্যাপ্ত। দেশের প্রধানতম ও সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হলেও এখানে সমস্যার যেন শেষ নেই। পাশাপাশি এ-ও বলা যায়, এখানে এমন অনেক সমস্যা আছে যা জাতির উঁচু মাথাকে হেট করে দেয়। যাত্রী হয়রানী, লাগেজ থেকে মালামাল চুরি, দালাল চক্রের দৌরাত্ম্য, নোংরা অপরিষ্কার পরিবেশসহ নানা অবকাঠামোগত সমস্যা রয়েছে এখানে।
বিমানবন্দরের নানা দৈন্যদশায় কেবল আমিই যে হতাশ তা নায়, প্রবাসী যারাই বিমানবন্দরে পা রাখেন কোন না কোন না কারণে তাদেরও হতাশ হতে হয়। সউদী আরব প্রবাসী একজন বিমানবন্দরে আমার কাছে ক্ষোভে প্রকাশ করে বলেছিলেন, আমি ৭ বছর পরে দেশে এসে ইমিগ্রেশনে যে ব্যবহার পেয়েছি তা কারো কাছে বলার নয়। আমাদেরকে তো তারা মানুষই মনে করেন না। আর পরিবেশে? বাইরের এয়ারপোর্ট একটা কাগজও পড়ে থাকে না, আর আমাদের এখানে দেখেন ধুলা, কাদা। এটা দেখে বাইরের একজন অতিথি এসে আমাদের সম্পর্কে কি ধারণা করবে?
গত বছরের প্রথম দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের পরিকল্পনার কথা শুনে অনেকেই মতো আমিও আশান্বিত হয়েছি। যেহেতু বর্তমানের টার্মিনাল-১ ও টার্মিনাল-২ এ যে বেল্ট ও জায়গা আছে তা বাড়ানোর কোন উপায় নেই। তাই এমন পরিকল্পনা বাস্তাবায়ন হলে বিমানবন্দরে সৃষ্ট যাতনা থেকে আমরাও রেহাই পাবো। মিডিয়ায় দেখলাম, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে বছরে অন্তর সোয়া কোটি যাত্রীর সেবা প্রদানের সক্ষমতা অর্জন করবে এই বিমানবন্দর। থার্ড টার্মিনালের নির্মাণশৈলী হবে অত্যাধুনিক। দেশের এভিয়েশন সেক্টর নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে। বিশ্বের অন্যান্য আধুনিক বিমানবন্দরের মতোই সব রকম অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা থাকতে এতে। পর্যাপ্ত বোর্ডিং ব্রিজ, লিফট, চেকইন কাউন্টার, কনভয় বেল্ট, ডিজিটালাইজ লাগেজ কেরিয়ার, পর্যাপ্ত দোকান, রেস্তোরাঁ, ইমিগ্রিশন পয়েন্ট, কার পার্কিংসহ যাত্রী ছাউনি থাকবে। যোগাযোগের জন্য থাকবে আন্ডারপাস, ওভারপাস, ও ফ্লাইওভার। টার্মিনাল থেকে বের হয়ে একাধিক লেনের রাস্তা যাবে মূল সড়কের গোলচত্বরে। গাজীপুর ও উত্তরা হয়ে আসা যাত্রীরা প্রবেশ করবেন বলাকার সামনে থাকা একটি ইউলুপ দিয়ে। ত্রিশ লাখ বর্গফুটের এই টার্মিনালের প্রতিটি কাউন্টার এমনভাবে সাজানো হবে যাতে কোন অবস্থাতেই যাত্রীদের ভিড় না জমে। কবে আমাদের শাহজালাল বিমানবন্দরটির সেই রূপ দেখা যাবে সেটাই ভাবছি।
দেশের প্রধান বিমানবন্দর থেকে বেরুনোর পথটি মোটেই একটি অত্যাধুনিক বিমানবন্দরের উপযোগী নয়। এখানে গেলেই চোখে পড়ে এমন অদ্ভুত ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট। সরকারের অন্যান্য খাত যখন ই-ম্যানেজমেন্টের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তখন হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের ট্রাফিকিং সিস্টেম উল্টোরথে। ছোট পরিসরের এই গোল দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার দেশী-বিদেশী আকাশ যাত্রীর যাতায়াত ছাড়াও উত্তরাঞ্চলের লাখ লাখ মানুষের যাহবাহন রাজধানীর আসা যাওয়া করে। যারাই এ পথের পথিক তারাই শিকার হচ্ছেন চরম দুর্ভোগের। আকাশপথের দীর্ঘ জার্নির পর বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই পড়তে হচ্ছে দীর্ঘ যানজটের। এতে রেহাই মিলছে না বিদেশী নাগরিকদেরও। জীবনে প্রথম ঢাকায় এসেই বিদেশী নাগরিকদের দেখতে হচ্ছে- বাঁশ, বাঁশি, দড়ি ও মাইকিংয়ের ট্রাফিক সিস্টেম।
গত বছরের মাঝামাঝি সময়ের কথা। ঢাকায় আসা এক বিদেশী পর্যটক দীর্ঘ দশ ঘণ্টার জার্নি শেষে ইমিগেশন ও লাগেজের কাজ সেরে যখন গাড়িতে চেপে বসলেন- তখন তাঁর চোখে পড়ে এক নতুন দৃশ্য। হযরত শাহজালাল বিমানবন্দারের উত্তর পাশের ভিআইপি গেট থেকে গোলচত্বরের দিকে এগিয়ে যেতেই হঠাৎ থেমে যায় তার গাড়ি। দু’পাশে সারি সারি গাড়ি। সামনে সিগন্যাল পোস্ট নেই। তবুও গাড়ি নড়ছে না। কিছুক্ষণ পর গাড়ি আবার কিছুটা এগিয়ে যায়। বাংলাদেশী চালক দ্রুত সামনে তার গাড়ি টেনে কোনক্রমে গোলচত্বরের সিগন্যালটা পার হবার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। দুর্ভাগ্য তার সামনে একটা থাকতেই আবার সিগন্যাল পড়ে। ভিনদেশী বারবার ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছিলেন। সামনের দৃশ্যও দেখছিলাম জীবনে প্রথমবারের মতো ঢাকায় আসা এই ব্রিটিশ নাগরিক। তিনি ভাবলেন তোরো মিনিট পর হয়ত সিগন্যাল ক্লিয়ার হবে। কিন্তু এটা লন্ডনের রাজপথের মতো একই সময়ে একই প্যাটার্নে সিগন্যালিং সিস্টেম নয়- এটা তার জানা ছিল না। তিনি বিস্ময়ের সঙ্গে দেখেন-সামনের কোথাও সিগন্যালিং সিস্টেম নেই। আছে দড়ি টেনে দু’পাশের পথচারীদের আটকানো কৌশল। দুনিয়ার কোথাও এমন দৃশ্য না দেখায় তার কাছে শুধু অদ্ভুতই মনে হয়নি, এটা অবিশ্বাস্যও ঠেকেছে। দু’জন টাফিক কনস্টেবল দড়ির দু’পাশে টেনে ধরে দাঁড়িয়ে থাকেন। বাসের পর বাস, কার, হোন্ডা চলছে অবিরত। আরেকজন মাইকে উচ্চকণ্ঠে চিৎকার করে ট্রাফিক জ্ঞান দিচ্ছে। হঠাৎ বাঁশির ফুঁ। কনস্টেবলের হাত থেকে পড়ে যায় দড়ি। আরেক কনস্টেবল বাঁশ উুঁচিয়ে বাস থামায়। অমনিই দৌড় শুরু পূর্ব-পশ্চিমের অপক্ষেমাণ পথচারীদের। গাড়ি যখন থামে-পথচারী ছুটে বেহুঁশ হয়ে। এ সময় ওই বিদেশীর গাড়িও ছুটছে পশ্চিম থেকে পূর্ব প্রান্তে। ততক্ষণে চল্লিশ মিনিট শেষ। টার্মিনাল থেকে বের হয়ে আসাতে গোলচত্বর পার হতেই তার ৪০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়েছে পশ্চিমপ্রান্তে।
দেশের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে হাজার হাজার দেশী-বিদেশী, সাধারণ-অসাধারণ যাত্রী ভুক্তভোগীর শিকার। এমন অদ্ভুত ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট দুনিয়ার কোথাও না থাকলেও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যতিক্রম। এটা আমাদের দেশেরই লজ্জা।
লেখক : কোরিয়া প্রবাসী, বিশিষ্ট সমাজ, রাজনীতিক, সম্পাদক: বিবেব বার্তা, সিনিয়র সহ-সভাপতি জাতীয় সমন্বিত উন্নয়ন ফাউন্ডেশন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।