পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীর গুলশানের তিনটি নামকরা রেস্টুরন্টকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। পচাঁবাসী ও মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার বিক্রি এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরির অভিযোগে গতকাল শনিবার এই জরিমানা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও বিএসটিআই’র নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
রেস্টুরেন্টগুলো হলো গুলশান-১ গোল চত্বরের পূর্ণিমা, ফিস অ্যান্ড কোং এবং গুলশান-২ পিংক সিটি কমপ্লেক্সের বাটন রোজ। এর মধ্যে বাটন রোজকে গত সপ্তাহেও র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছিল। ডিএমপির ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মশিউর রহমানের নেতৃত্বে দুপুর ১২টা থেকে বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত গুলশানে এই অভিযান পরিচালনা করে বিএসটিআই, ডিবি পুলিশ ও গুলশান থানা।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মশিউর রহমান সাংবাদিকদের জানান, রমজান মাসে রাজধানীতে বেশ কয়েকটি সংস্থা প্রতিদিন ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করছে। তারপরও মুনাফা লোভী ব্যবসায়ীরা মানুষকে মেয়াদোত্তীর্ণ, পঁচাবাসী খাবার খাওয়াচ্ছেন।
তিনি জানান, অনুমোদনহীন দই ও পচাবাসী খাবার রাখায় গুলশান গোল চত্বরের পূর্ণিমা রেস্টুরেন্টকে ১ লাখ টাকা, ফিস অ্যান্ড কোংকে পচা সবজি ও পঁচা মাছ রাখার দায়ে ৫ লাখ এবং গুলশান-২ এর বাটন রোজ রেস্টুরেন্টকে পঁচাবাসী খাবার রাখার দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মশিউর রহমান বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালত স্বাধীনভাবে কাজ করছে। আদালত পরিচালনায় কোথাও কোনো বাধা নেই। তিনি আরও বলেন, অভিযানের পরও যারা শুধরে নিচ্ছেন না, তাদের ভবিষ্যতে কঠিন শাস্তির আওতায় আনা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।