পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, আমর নাগরিক অধিকার হরন করা হয়েছে। বিনা অপরাধে আমাকে তুলে নেয় র্যাব।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর রিপোটার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন,ডিএমপির প্রধান কার্যালয় এবং শাহবাগ থানায় আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে আমরা বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচির ব্যাপারে অবহিত করেছি। উভয় জায়গা থেকেই এই চিঠি গ্রহণ করা হয়েছিল। তারপরেও বিনা অপরাধে কোন কারণ ছাড়াই আমাকে তুলে নেয় র্যাব।
ইমরান বলেন,কালো কাপড় দিয়ে চোখ–মুখ বেঁধে হাতকড়া পড়িয়ে র্যাব-৩–এর কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এরপর র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এলে কালো কাপড় ও হাতকড়া খুলে দেওয়া হয়।
ইমরান বলেন,র্যাবের কর্মকর্তারা তার কাছে জানতে চান, কিসের জন্য আন্দোলন করছেন? এর উদ্দেশ্য কী? একপর্যায়ে র্যাব কর্মকর্তারা তাঁদের বক্তব্যে মাদকবিরোধী অভিযানের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করেন। মাদকের বিরুদ্ধে যে অভিযান চলছে, তার যৌক্তিকতা তুলে ধরতে চান।
ইমরান জানান, তিনি র্যাবের কর্মকর্তাদের বলেছেন, মাদকের বিরুদ্ধে যেমন তারা সোচ্চার, তেমনই মাদকবিরোধী অভিযানের নামে যে বিচারবর্হিভূত হত্যাকাÐ ঘটছে, তার বিরুদ্ধেও তারা সোচ্চার। এ কথাটি তিনি তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেন।
ইমরান বলেন, শাহবাগ থানার পুলিশ এবং ঢাকা মহানগর পুলিশকে (ডিএমপি) লিখিতভাবে অবহিত করেই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এছাড়া অনুমতি নেওয়া হয়েছে কি না, এটা দেখার দায়িত্ব র্যাবের না, এটা পুলিশের। সংবাদ সম্মলেনে ডিএমপির বরাবর পাঠানো কর্মসূচির অবগতি ও নিরাপত্তার আবেদনপত্রের একটি কপি দেখান ইমরান। এদিকে ইমরানকে আটক ও নেতা–কর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে বিকেল চারটায় প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে গণজাগরণ মঞ্চ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।