Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

‘বন্দুকযুদ্ধ’ ও নিজেদের ‘গোলাগুলিতে’ সারাদেশে ১২ মাদক ব্যবসায়ী নিহত

নিহতের সংখ্যা শত ছাড়াল

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৯ মে, ২০১৮, ১০:১০ এএম | আপডেট : ১২:৩৬ পিএম, ২৯ মে, ২০১৮

চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে সোমবার দিবাগত রাত ও মঙ্গলবার ভোরে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধ’ ও নিজেদের মধ্যে ‘গোলাগুলিতে’ ১২ মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। এর মধ্যে ঢাকায় একজন, ভালুকায় একজন, কুমিল্লায় দুইজন, যশোরে দুইজন, কুষ্টিয়ায় দুইজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একজন, ঠাকুরগাঁওয়ে একজন, সাতক্ষীরায় একজন এবং বরগুনায় একজন নিহত হয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে অভিযান শুরুর পর এ নিয়ে গত ১০ দিনে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০৩ জন।

ঢাকা : রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে সুমন ওরফে খুকু সুমন এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত ও দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

সোমবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে দক্ষিণখান থানা এলাকার আশিয়ান সিটি মাঠে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সুমন ওরফে খুকু সুমনের নামে দক্ষিণখান থানায় পাঁচটি মাদকের মামলা রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

দক্ষিণখান থানা পুলিশ ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- দক্ষিণখান থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আল আমিন ও কনস্টেবল সাখাওয়াতা তাদের কুর্মিটোলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশের উত্তরা বিভাগের সিনিয়র সহকারী কমিশনার (দক্ষিণখান) মিজানুর রহমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দক্ষিণখান থানা পুলিশ আশিয়ান সিটি মাঠের সামনে মাদক উদ্ধারে গেলে একদল মাদক ব্যসায়ী পুলিশের ওপর অতর্কিত গুলিবর্ষণ করে। এ সময় দুইজন পুলিশ সদস্য আহত হন। পুলিশও পাল্টাগুলি ছুড়লে কয়েকজন পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থলে সুমনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। ঘটনাস্থল থেকে এক হাজার পিস ইয়াবা, একটি ওয়ান শুটারগান পিস্তল, চারটি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। সুমনের বিরুদ্ধে শুধু দক্ষিণখান থানায় পাঁচটি মাদক সংক্রান্ত মামলা রয়েছে।

ভালুকা : ভালুকায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মিজান (৪৫) নামে এক মাদক বিক্রেতা নিহত হয়েছেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ১শ গ্রাম হেরোইন, তিনটি গুলির খোসা, ১টি রামদা ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে।

এ ঘটনায় ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (অপারেশন) আবুল কালাম আজাদ ও সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শাহ আলম আহত হয়েছেন। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।

সোমবার (২৮ মে) দিনগত রাত সোয়া ২টার দিকে উপজেলার পাড়াগাঁও চটনপাড়া সামাদ ফকির বাড়ি এলাকায় এ ‘বন্দুকযুদ্ধে’র ঘটনা ঘটে। মাদক বিক্রেতা মিজানের বিরুদ্ধে মাদক, অস্ত্র ও ডাকাতিসহ ৯টি মামলা রয়েছে।

নিহত মিজান উপজেলার দক্ষিণ কাঁচিনা এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে।

কুমিল্লা : কুমিল্লায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুইজন নিহত হয়েছেন। সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে জেলার মুরাদনগর উপজেলার গুঞ্জর এলাকায় গোমতী প্রতিরক্ষা বাঁধের পাশে ভাই ভাই ব্রিক ফিল্ডের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- লিটন ওরফে কানা লিটন (৪৩) এবং বাতেন (৩৪)। এতে পুলিশের তিন কর্মকর্তা। আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি পাইপগান ও ৪০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত দুইজনই মাদক ব্যবসায়ী বলে জানিয়েছে পুলিশ।

মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মঞ্জুর আলম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল উপজেলার গুঞ্জুর এলাকায় গোমতী বাঁধের পাশে অবস্থান নেন। সেখানে মাদক ব্যবসায়ী কানা লিটন ও বাতেন এবং তাদের সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও আত্মরক্ষায় ৫৩ রাউন্ড গুলি চালায়। উভয়পক্ষের গুলিবিনিময়ে লিটন ও বাতেন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে কুমেক হাসপাতালে নেয়ার পথে উভয়ের মৃত্যু হয়।

পুলিশ জানায়, লিটন উপজেলার পৈয়াপাথর এলাকার আবদুস ছামাদের ছেলে। তার বিরুদ্ধে ৭টি মাদকের মামলা রয়েছে এবং বাতেন একই উপজেলার বাখরনগর গ্রামের সহিদ মিয়ার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ৮টি মাদকের মামলা রয়েছে।

অভিযানে থানার এসআই মোজাম্মেল, এএসআই রোকন ও এএসআই মাসুদুর রহমান আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে এক রাউন্ড কার্তুজসহ একটি পাইপগান, ৪০০ বোতল ফেনসিডিল ও একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে।

যশোর : যশোরে মাদক ব্যবসায়ীদের কথিত গোলাগুলিতে দুইজন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার ভোরে যশোর শহরের চাঁচড়া রায়পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- যশোর শহরের রায়পাড়া এলাকার মানিক ও মন্ডলগাতি এলাকার আসর আলী। তাদের মরদেহ উদ্ধার করে যশোর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে পুলিশ। একইসাথে ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র, গুলি ও ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত দুইজনই মাদক ব্যবসায়ী বলে জানিয়েছে পুলিশ।

যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম আজমল হুদা জানান, মঙ্গলবার ভোরে যশোর শহরের চাঁচড়া রায়পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় দুইদল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দুইজনকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের শেহালা মাঠে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুইজন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার দিবাগত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের শেহালা মাঠে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের সীমান্ত সংলগ্ন মুন্সীগঞ্জ গ্রামের রেজাউল ইসলামের ছেলে মুকাদ্দেস আলী (৪২) ও প্রাগপুর বাজারের মৃত ইয়াকুব আলীর ফজলুর রহমান ওরফে টাইটেল (৪৮)।

এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র, গুলি ও বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত দুইজনই মাদক ব্যবসায়ী বলে পুলিশ জানিয়েছে।

দৌলতপুর থানার ওসি (তদন্ত) আজগর আলী জানান, একদল মাদক ব্যবসায়ী দৌলতপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের শেহালা মাঠে মাদক ক্রয়-বিক্রয় করছে- এমন গোপন সংবাদ পেয়ে দৌলতপুর থানা পুলিশের টহল দল রাত ৩টার দিকে ঘটনাস্থলে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। জবাবে পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে দুইজন মাদক ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে দৌলতপুর হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় পুলিশের এসআই ফিরোজ আলম, এসআই আব্দুর রাজ্জাক ও কনস্টেবল সজিত কুমার আহত হয়েছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশীয় তৈরী বন্দুক, পাঁচ রাউন্ড গুলি, একটি পিস্তলের ম্যাগাজিন ও ২৫০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে। নিহত মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসা ও ছিনতাইয়ের আটটি করে মামলা রয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় উপজেলায় জনি মিয়া (৩০) নামে এক যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলা সদরের খালাজোড়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত জনি কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার খাইয়ার এলাকার ফিরোজ মিয়ার ছেলে। তারা আখাউড়া উপজেলার রেলওয়ে কলোনী সংলগ্ন এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতো বলে জানা গেছে।

পুলিশের দাবি, মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাতদের দুই পক্ষের গোলাগুলিতে জনি নিহত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে মাদক ও ডাকাতিসহ নানা অভিযোগে আটটি মামলা রয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারী পুলিশ সুপার (কসবা-আখাউড়া সার্কেল) আবদুল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রাতে টহলরত পুলিশ সদস্যরা গোলাগুলির শব্দ শুনে খালাজেড়া এলাকায় গিয়ে দেখেন জনির গুলিবিদ্ধ মরদেহ পড়ে রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশীয় তৈরি পাইপগান, দুটি কার্তুজ, দুটি বড় ছোরা ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে ডাকাতি ও মাদক ব্যবসার টাকা নিয়ে দুই পক্ষের গোলাগুলিতে জনি নিহত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে আখাউড়া থানা ও আখাউড়া রেলওয়ে থানায় আটটি মামলা রয়েছে।

ঠাকুরগাঁও : ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে হারুন (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার ভোর রাতে উপজেলার শীতলপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত হারুন হরিপুর উপজেলার শীতলপুর এলাকার মৃত আব্দুল আজিজের ছেলে এবং মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে হরিপুর থানায় মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে উপজেলার শীতলপুর এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় হারুনসহ কয়েকজন মাদক ব্যবসায়ী পুলিশের উপস্থিতি টের পেরে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এ সময় পুলিশ মাদক ব্যবসায়ীদের লক্ষ্য করে পাল্টা গুলি চালায়। উভয় পক্ষের গোলাগুলিতে হারুন নামে এক মাদক ব্যবসায়ী ঘটনাস্থলে নিহত হন। পরে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠায়।

হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল কুদ্দুস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিহত হারুনের বিরুদ্ধে হরিপুর থানায় মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে।

সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরার কলারোয়ায় আনিসুর রহমান নামে এক ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার রাত ২টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। মাদকের ভাগাভাগি নিয়ে গোলাগুলির ঘটনায় সে মারা যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ। আনিসুর রহমান শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী এবং কলারোয়ার ইয়াবা সম্রাট হিসেবেও পরিচিত বলে দাবি করেছে পুলিশ।

কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার নাথ জানান, দেয়াড়া ইউনিয়নের পিলাপোলের মাঠে মাদক চোরাকারবারিদের দু’টি গ্রুপ মাদক ভাগাভাগি নিয়ে নিজেদের মধ্যে গোলাগুলি করছে এমন খবর পেয়ে সোমবার রাতে সেখানে যায় পুলিশ। সেখানে গিয়ে ৩ রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে পুলিশ। কিছুক্ষণ পর গোলাগুলি থেমে গেলে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আনিসুরের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তার বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা জেলায় ১০টি মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি ওয়ানশুটার গান, দুই রাউন্ড গুলি ও ৭০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।

বরগুনা : বরগুনায় র‌্যাবের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ফিরোজ মৃধা নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে বেতাগী উপজেলার কাজিরাবাদ ইউনিয়নের কুমড়াখালি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফিরোজ মৃধা বেতাগী পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের মৃত হাসেম মৃধার ছেলে। ঘটনাস্থল থেকে একটি রিভলবার, একটি শুটারগান, দুই রাউন্ড রিভলবারের গুলি ও তিন রাউন্ড বন্দুকের গুলি উদ্ধারের কথা জানিয়েছে র‌্যাব-৮।

বেতাগী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত ফিরোজ মৃধার বিরুদ্ধে বেতাগী থানায় ৯টি মাদকের মামলা রয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মাদক ব্যবসায়ী নিহত


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ