পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২৭ বছর পর চলতি বছরের জুলাই মাসে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) বহরে যুক্ত হচ্ছে নতুন জাহাজ ‘এম ভি বাংলার জয়যাত্রা’।
৩৯ হাজার ডেড ওয়েট টন (ডিডব্লিউটি) ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন বাল্ক ক্যারিয়ারটি চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনের (সিএমসি) তৈরি। চীনের জিয়াংসু প্রদেশের ওয়াক্সি শহরে সিএমসির শিপইয়ার্ড জিয়াংসু নিউ ইয়াংজি শিপবিল্ডিং কোম্পানি লিমিটেডে এটি নির্মাণ করেছে। ২৪ এপ্রিল ওই শিপইয়ার্ডে জাহাজটির লঞ্চিং ও নামকরণ অনুষ্ঠান হবে। লঞ্চিং অনুষ্ঠান শেষে জাহাজটি ৫ জুলাই বাংলাদেশে এসে পৌঁছাবে।
জাহাজটির লঞ্চিং ও নামকরণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান সোমবার রাতে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। নৌমন্ত্রীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। ২৭ এপ্রিল রাতে প্রতিনিধি দল দেশে ফিরবেন বলে জানা গেছে।
প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর ইয়াহইয়া সৈয়দ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এম. এম. তারিকুল ইসলাম, যুগ্ম প্রধান রফিক আহমেদ সিদ্দিকী এবং বিএসসির পরিচালক (কারিগরি) মোহাম্মদ সায়েদ উল্লাহ।
উল্লেখ্য, ১ হাজার ৮৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে বিএসসির জন্য ৬টি জাহাজ সিএমসি নির্মাণ করছে। এতে চীন সরকার দিচ্ছে ১ হাজার ৪৪৮ কোটি এবং বিএসসি দিচ্ছে ৩৯৫ কোটি টাকা। ৬টি জাহাজের মধ্যে ৩টি অয়েল ট্যাংকার ও ৩টি বাল্ক ক্যারিয়ার। প্রতিটির ধারণ ক্ষমতা ৩৯ হাজার ডিডব্লিউটি। বাকি ৫টি জাহাজের মধ্যে ৪টি এ বছর এবং একটি আগামী বছরে বিএসসির বহরে যুক্ত হবে। বিএসসির বহরে ৩৬টি জাহাজ ছিল, বর্তমানে রয়েছে ২টি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।