রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
সাতক্ষীরা থেকে আবদুল ওয়াজেদ কচি : সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলার জট কমতে শুরু করেছে। এই আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায় থাকা বহু মামলার বাদি ও বিবাদিরা ছিল সীমাহীন দুর্ভোগে। কিন্তু এখন মামলা জট কমতে শুরু করায় তারা রয়েছেন বেশ স্বস্তিতে।
আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ২০১৬ সালের ১২ জুলাই সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের আদালতের বিচারক মো. জিয়াউল হক অন্যত্র বদলি হন। এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ে এই আদালতে বাড়তি দায়িত্ব পালন করেন জেলা ও দায়রা জজ জোয়ার্দার মো. আমিরুল ইসলাম এবং জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম। কিন্তু একই সাথে দুটি আদালতের কার্যক্রম সামলানো তাদের পক্ষে খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে মামলার সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে থাকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা যখন প্রায় তিন হাজার তখন বিচারক (জেলা নারী ও শিশু জজ) হিসাবে নিয়োগ পান হোসনে আরা আক্তার। তিনি ২০১৭ এর নভেম্বরে যোগদান করলেও শুরু হয় এক মাসের ছুটি। ফলে ২০১৮ এর জানুয়ারি থেকেই তার কার্যক্রম শুরু হয়। এ সময় মামলার সংখ্যা ছিল ২৮৪৫টি।
আদালতের পিপি এড. জহুরুল হায়দার জানান, নুতন বিচারক যোগদানের পর গত জানুয়ারি মাসে ১৩৬টি, ফেব্রæয়ারিতে ২০২টি এবং মার্চে ৯৯টিসহ ৪৩৭ টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। এ সময় সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে প্রায় চারশ’ জনের। তিনি বলেন, মাত্র তিনমাসে মামলার সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে ২৪০৮টিতে। এই ধারা চলতে থাকলে দ্রæততার সাথে আরও বহু মামলা নিষ্পত্তি হবে। এতে সংশ্লিষ্টদের ভোগান্তিও হ্রাস পাবে বলে জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।