পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আগামী ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকছে। কালো টাকা সাদা করতে আগামী পাঁচ বছর আবাসন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ চেয়েছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)। একইসঙ্গে ফ্ল্যাট, প্লট রেজিস্ট্রেশনে সংশ্লিষ্ট কর ও ফি ৭ শতাংশ করার মোট ১২টি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে এক প্রাক বাজেট আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
এনবিআরে চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্যসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, জরিমানা দিয়ে এ বছরও বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে। বাজেট এলেই সাধারণত আলোচনায় আসে কালো টাকা বা অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার বিষয়টি। অর্থনীতিবিদ ও গবেষকরা বিষয়টি নিয়ে আপত্তিও তোলেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়া হয়। এর মানে হলো অপ্রদর্শিত অর্থ মূল অর্থনীতিতে নিয়ে আসা।
রিহ্যাবের প্রথম সহ-সভাপতি লেয়াকত আলী ভুইয়া বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ সুবিধার পাশাপাশি রেজিস্ট্রেশন ব্যয় নির্ধারণ করে আবাসন খাতে সেকেন্ডারি বাজার ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। অর্থাৎ, রেজিস্ট্রেশন ফি, স্ট্যাম্প ডিউটি, গেইন ট্যাক্স কমিয়ে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ করা, সাপ্লায়ার ভ্যাট ও উৎসে কর সংগ্রহের দায়িত্ব থেকে ৫ বছরের ডেভেলপারদের অব্যাহতি এবং আবাসন খাতে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সিঙ্গেল ডিজিট সুদে দীর্ঘমেয়াদী রি-ফিন্যান্সিং চালু এবং ২০ হাজার কোটি টাকার ফান্ড গঠনের প্রস্তাব করছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।