Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে

| প্রকাশের সময় : ৪ এপ্রিল, ২০১৮, ১২:০০ এএম


গত ২৬-০৩-২০১৮ইং তারিখে দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার ১৭নং পৃষ্ঠায় “শ্রীপুরে মসজিদের জমি দখল করে বহুতল ভবন নির্মানের অভিযোগ” শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমার দৃষ্টিতে উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ন মিথ্যা, ভিত্তিহীন। প্রকৃত ঘটনা হলো- মসজিদটির মোতওয়াল্লি জনাব জমির আলীর পিতা শহর আলীর জীবদ্ধশায় নিজের সম্পত্তি উত্তরাধিকারীদের নামে পৃথক হেবা দলিল মূলে হস্তান্তর করে যান। এসব হেবা দলিল সূত্রে জনাব জমির আলী গং তথা শহর আলীর ওয়ারিশরা মৌখিক বন্টনমূলে নিজ নিজ অংশ ভোগদখল করে আসছেন। হেবা দলিল মূলে মালিক হয়ে পরবর্তীকালে জনাব জমির আলী ও তার বোন আম্বিয়া খাতুন এবং তাদের মাতা আরএস রেকর্ডীয় মালিক ময়মনবের নেছা মসজিদের নামে মোট সাড়ে ১৭ শতাংশ জমি ওয়াকফ করেন। যার দলিল নং ৫৩১০, তাং ১৯/০৬/১৯৭৮ইং। উক্ত জমির আলীর সহোদর ছাম্বিয়া খাতুন ও আমির আলী তাদের মালিকানাধীন একই দাগে আমার তিন মেয়ের কাছে ১৭.৬২৫ শতাংশ জমি পৃথক ৩টি সাফকবলা দলিল মূলে বিক্রয় করেন। উক্ত জমিতে আমি গাছপালা রোপন করে ও বাড়িঘর নির্মান করে ভোগদখল করে আসছি।
প্রতিবেদকের বক্তব্য: এখানে প্রতিবেদকের নিজস্ব কোন বক্তব্য নেই। এই জমির ব্যাপারে মসজিদ কমিটির সভাপতি আ: হামিদ গাজীপুর পুলিশ সুপার ও গাজীপুর দেওয়ানী আদালতে ৭১/১৮নং উচ্ছেদ মামলা এবং মসজিদ কমিটির সদস্য ও মুসল্লিদের বক্তব্য অনুযায়ী এই সংবাদ করা হয়েছে। ১৯৭৮ সনের মসজিদের নামে ওয়াকফকৃত জমির চৌহদ্দীভুক্ত জমি ১৯৯২ সনে আ: আউয়ালের ক্রয়কৃত ৭১২১নং দলিল একই চৌহদ্দীর আওতায় হওয়ায় তিনি ওয়াকফকৃত জমির মালিকানা দাবী করেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ