পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বহুতল ভবন ভাঙতে এবারের পর আর সময় চাইবে না’- বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) দাখিল করা এমন মুচলেকার পর তাদের এক বছর সময় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। গতকাল সোমবার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে চার সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
গত ২৮ মার্চ দাখিল করা মুচলেকায় কিছু অস্পষ্টতা থাকায় তা সংশোধন করে ফের ২ এপ্রিল মধ্যে দিতে বলেছিলেন আপিল বিভাগ। সে অনুসারে গতকাল সংশোধিত মুচলেকা জমা দেন বিজিএমইএ’র আইনজীবী কামরুল হক সিদ্দিকী। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন এ মামলায় অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। মুচলেকা দেখার পর আদালত বিজিএমইএ’র আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এ সময় আদালত বিজিএমইএ’র আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, যতদিন চেয়েছেন ততদিন দিয়েছি। বেশিও দিয়েছি। ১২ মাস ১০ দিন। মনে রাখবেন।
আদেশের পর ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৩ সালে বিজিএমইএকে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল ভবন ভাঙার জন্য। ওই আদেশটি বাস্তবায়ন করার জন্য এক বছর সময় চেয়েছিলাম। ২০১৯ সালের ১২ এপ্রিল পর্যন্ত। এই আবেদনটি গ্রহণ করার জন্য আদালত অঙ্গীকারনামা দিতে বলেছিল। আজকে আমরা সংশোধন করে অঙ্গীকারানামা দিয়েছি। আদালত সন্তুষ্ট হয়ে আমাদের এক বছর সময় দিয়েছেন। অর্থাৎ ২০১৩ সালের আদেশটি বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা ২০১৯ সালের ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সময় পেয়েছি।
এক প্রশ্নের জবাবে ইমতিয়াজ বলেন, ‘অঙ্গীকারনামায় আমরা বলেছি এরপর আর সময় চাইবো না। দ্বিতীয়ত বলেছি, আদেশ যেটা দেয়া হয়েছে সেটা অবশ্যই মানবো। তৃতীয়ত বলেছি, এই আন্ডারটেকিংটি আগে বিজিএমইএ’র পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে দেয়া হয়েছিল। আদালত এ নিয়ে প্রশ্ন তোলার পর সংশোধনটি বিজিএমইএ’র পক্ষ থেকে দেয়া হয়েছে। মনজিল মোরসেদ বলেন, আন্ডারটেকিংয়ে বিজিএমইএ’র পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আর তারা সময় চাইবে না। আর আদালতের যে আদেশ আছে, আপিল বিভাগের সেই আদেশটি তারা বাস্তবায়ন করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।