পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীসহ সারাদেশে ভিক্ষুকের সংখ্যা ব্যাপকহারে বাড়ছে। ভিক্ষাবৃত্তির মতো লাভজনক পেশা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে নেই। বিনা পরিশ্রমে আরামে রাস্তাঘাটে বসে ভিক্ষা করার মতো সুখ পৃথিবীতে আর কি আছে? রাজধানীর রাস্তাঘাটে শুধু ভিক্ষুক আর ভিক্ষুক। রাজধানীসহ সারাদেশের রেলস্টেশন’ বাস টার্মিনাল, এয়ারপোর্ট, হাসপাতাল, স্কুল কলেজের সামনে, মাজার, বাসা বাড়ি, রাস্তা ঘাটে ভিক্ষুক আর ভিক্ষুক। কতো রকমের ভিক্ষুক যে ঢাকা শহরসহ সারাদেশে আছে তার সঠিক পরিসংখ্যান কারো জানা নেই। বাংলাদেশে ভিক্ষুকদের যে আয় রোজগার তার এক তৃতীয়াংশ দৈনিক খেটে খাওয়া কুলি মজুরদের নেই। এমনকি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষেরও নেই। ঢাকাকে ভিক্ষুকমুক্ত করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সরকার। প্রথম পর্যায়ে ঢাকার সাতটি এলাকায় এই অভিযান পরিচালানা করা হয়। এরপর পুরো রাজধানীকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু তা শুধুই কাগজে-কলমে। বাস্তব চিত্র ভিন্ন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, কূটনৈতিক এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি এবং সামগ্রিকভাবে রাজধানীকে শিশুদের ভিক্ষাবৃত্তিমুক্ত রাখার সিদ্ধান্ত ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে সরকারী পর্যায়ে যেভাবে সিদ্ধান্তটি নেয়া হয়েছে এবং তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। অথচ কয়েকদিন আগেও অর্থমন্ত্রী বলেছেন, দেশে কোন ভিক্ষুক নেই। বেসরকারি সংস্থাগুলোর হিসাবে, দেশে এখনো ১২ লাখ ভিক্ষুক রয়েছে। রাজধানীতে অভিযান না থাকায় প্রতিনিয়ত ভিক্ষুকের সংখ্যা বাড়ছে।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, ২০১০ সালে দেশে দারিদ্র নিরসনে সরকারের অঙ্গীকার বাস্তবায়ন ও ভিক্ষাবৃত্তির মতো অমর্যাদাকর পেশা থেকে নিবৃত্ত করার লক্ষ্যে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর আবাসন, ভরন- পোষণ এবং বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য সরকারের রাজস্ব খাতের অর্থায়নে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থান কর্মসূচি নেয়া হয়। ঢাকা মহানগরের ১০ টি জোনে ১০টি এনজিও’র মাধ্যমে ২০১১ সনে ১০ হাজার ভিক্ষুকের উপর জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। জরিপকৃত ভিক্ষুকদের তথ্য উপাত্ত নিয়ে একটি ডাটাবেইজ তৈরি করা হয়। জরিপে প্রাপ্ত ১০ হাজার ভিক্ষুক হতে ২হাজার ভিক্ষুককে নিজ নিজ জেলায় পুনর্বাসনের জন্য নির্বাচিত করা হয়। দেশব্যাপী প্রসারের পূর্বে পদ্ধতিগত কার্যকারিতা নির্ভুল করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলায় ৬৬ জন ভিক্ষুককে রিকশা, ভ্যান ও ক্ষুদ্র ব্যবসা পরিচালনার জন্য পুঁজি প্রদানের মাধ্যমে পুনর্বাসনের জন্য পাইলট কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
জেলা প্রশাসকের প্রতিবেদনে বলা হয়, ময়মনসিংহ জেলায় পুনর্বাসনকৃত (ঢাকায় পরিচালিত জরিপে প্রাপ্ত) ভিক্ষুকদের বেশির ভাগই রিকশা, ভ্যান বিক্রি করে পুনরায় ঢাকায় চলে এসেছে। তবে জামালপুর জেলায় পুনর্বাসনকৃত স্থানীয় ভিক্ষুকরা রিকশা, ভ্যান ও সরবরাহকৃত পুুঁজি ব্যবহারের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা করছে।
সূত্র জানায়, ঢাকা শহরের বিমানবন্দর এলাকা, হোটেল সোনারগাঁও, হোটেল রূপসী বাংলা, হোটেল রেডিসন, বেইলীরোড, কূটনৈতিক জোন ও দূতাবাস এলাকাসমূহকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সিটি কর্পোরেশনের মাধ্যমে ইতোমধ্যে এসব এলাকাকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করে বিভিন্ন রকমের সাইবোর্ড লাগানো হয়েছে। ভবিষ্যতে ভিক্ষুকমুক্ত এলাকার আরও বৃদ্ধি করা ঘোষণা দেয়া হবে। ইতোমধ্যে রাজধানীরে বিভিন্ন এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে প্রাপ্ত ভিক্ষুকদেরকে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। ঢাকা শহরের ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষিত এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি না করার জন্য ২/১ দিন পরপর নিয়মিত মাইকিং করাও হয়।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক বিমানবন্দর সড়ক হতে শাহবাগ পর্যন্ত ভিআইপি রাস্তা ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করার জন্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনকে চিঠি দেওয়া হয়। শুরু হতে বর্তমান পর্যন্ত বরাদ্দ, ব্যয় ও উপকারভোগীর সংখ্যা ২০১০-১১ সালে ৩১৬ টাকা এবং ১৮ টাকা জরীপ পরিচালনা ও অন্যান্য আনুষাঙ্গিক খাতে অর্থ ব্যয় করা হয়। ২০১১-১২ সালে ভিক্ষুকদের বরাদ্দ বাড়িয়ে ৬৭০ টাকা ৫০ পয়সা করা হয়। ২০১৪ সালে কোন অর্থ ছাড় করা হয় নাই।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয় সূত্র জানায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ভিক্ষুক পুনর্বাসন খাতে ২৮ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। এর মধ্যে ১ম কিস্তির টাকা থেকে খুলনা জেলায় ১২০ জন ভিক্ষুককে বিভিন্ন স্কীমের বিপরীতে পুনর্বাসন খাতে ৭ লক্ষ টাকা দেয়া হয়েছে। ২য় কিস্তির অর্থ হতে বরিশাল জেলায় ১৪০ জন ভিক্ষুককে পুনর্বাসনে ৭ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে কয়েকটি জেলার চাহিদা অনুযায়ী ৩য় ও ৪র্থ কিস্তি বাবদ ৭ জেলায় ২ লাখ টাকা করে ১৪ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। জেলা গুলো হচ্ছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, সাতক্ষীরা, কুমিল্লা, দিনাজপুর, সুনামগঞ্জ এবং রাজবাড়ী।
মন্ত্রণালয়ের হিসেবে,ঢাকা শহরে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষিত এলাকাসহ ১-৫ এপ্রিল ২০১৭ অনুষ্ঠিত আইপিউ সম্মেলনে আগত বিদেশী অতিথিবৃন্দের অবস্থানরত হোটেল এলাকা, বিসিসি সম্মেলন কেন্দ্র ও সংসদ এলাকা হতে মোট ১১৪ জনকে ২০ টি মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আশ্রয় কেন্দ্রে পাঠানো হয়। এদের মধ্যে ৭৬ জন কে পারিবারিকভাবে এবং ৩৮ জন কে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ এবং পুনর্বাসনের জন্য প্রেরণ করা হয়। ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে ৩৯ লক্ষ টাকা এবং ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ২৮ লক্ষ টাকাসহ এ যাবৎ ৭১৭ জনকে জেলা পর্যায়ে পুনর্বাসন করা হয়েছে। ঢাকা শহরে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষিত এলাকায় নিয়মিত মাইকিং, বিজ্ঞাপন ও বিভিন্ন স্থানে ৪০টি ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড লাগানো হয়েছে। ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধের প্রচারণার জন্য মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। এছাড়াও বর্তমানে যুগোপযোগী নীতিমালা প্রণয়নসহ অন্যান্য কার্যক্রম চলমান আছে।
সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান বলা হয়, সারা দেশে প্রায় সাড়ে সাত লাখ ভিক্ষুক আছে। এর মধ্যে ঢাকা শহরেই ভিক্ষুকের সংখ্যা ৫০ হাজার। আর ঈদ ও কোরবানিসহ নানা উৎসবে ৫০ হাজার মৌসুমী ভিক্ষুক যোগ হয় রাজধানীতে। তাদের হিসাবে ঈদ, কোরবানি এবং শবে বরাতে ঢাকায় কমপক্ষে এক লাখ ভিক্ষুক সক্রিয় থাকে। তবে বাস্তবে এই সংখ্যা আরো বেশি হবে বলে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার হিসাবে দেখা গেছে। ২০১০ সালের ৩০ জানুয়ারি ‘শিশুর অঙ্গহানি করে ভিক্ষাবৃত্তিতে বাধ্য করা› নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর উচ্চ আদালতে ভিক্ষাবৃত্তির বিরুদ্ধে রিট হয়। ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি শিশু ভিক্ষাবৃত্তিসহ সর্বপ্রকার ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করে৷ ঐ বছরের ৯ জানুয়ারি রুল নিষ্পত্তি করে হাইকোর্ট রাজধানীসহ দেশের সব স্থানে শিশুদের দিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করতে নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে রাজধানীতে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে স্বরাষ্ট্র সচিবকে একটি কমিটি গঠনেরও নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে পদক্ষেপ নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করে। আর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেয়। তবে তা শেষ পর্যন্ত কাজে আসেনি। কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা শহরের সব ভিক্ষুককে জরিপের আওতায় আনা হয়। ১০টি এনজিওর মাধ্যমে ঢাকা শহরকে ১০টি জোনে ভাগ করে ১০ হাজার ভিক্ষুকের ওপর জরিপ পরিচালনা করে তাদের ডাটাবেজ তৈরি করা হয়।
রাজধানীর গুলশান, বনানী এবং ধানমন্ডি এলাকা ভিক্ষুকদের জন্য নিষিদ্ধ জোন হিসেবে পরিচিত। আইনানুযায়ী এই ৩ এলাকা ভিক্ষুকমুক্ত থাকার কথা। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে দেখা গেছে উল্টো চিত্র। গুলিস্তান বা মতিঝিলের মতো অফিস পাড়ার চেয়ে নিষিদ্ধ জোনেই ভিক্ষুকদের সংখ্যা বেশি। আর নিষিদ্ধ জোনে ভিক্ষা করতেই যেন ভিক্ষুকদের আগ্রহ তুঙ্গে। গতকাল শনিবার সকালে ভিক্ষুকমুক্ত সাইনবোর্ড টানানো ৩টি এলাকা ঘুরে দেখা মিলেছে অন্তত শ’ পাঁচেক ভিক্ষুকের, যাদের বেশির ভাগই শক্ত লবিং করে টিকিট পেয়েছেন বিশেষ এই জোনের। গুলশান ১ নম্বর থেকে একটু সামনে এগুতেই, অর্থাৎ ডিসিসি মার্কেটটির সামনেই দেখা মেলে অন্তত গোটাবিশেক ভিক্ষুকের। মার্কেটের দিকে এগুতেই চারপাশ থেকে ৫-৭ জন ভিক্ষুক চেপে ধরলো সাহায্যের জন্য। এদেরই একজন জামেলা। বসয় ৪৫-এর কোঠায়। স্বামী মারা গেছে বছর পাঁচ বছর আগে। তখন থেকেই তিনি ভিক্ষাবৃত্তির পেশায় আসেন। দুই ছেলে আর এক মেয়ে নিয়ে থাকেন হাজারীবাগে। জীবিকার সন্ধানে রোজ ঘড়ি ধরে সকাল ৮টায় চলে আসেন গুলশানে। আবার ফিরেও যান ঘড়ি ধরে সন্ধ্যা ৭টায়। এ সময়ের মধ্যেই জামেলা অন্তত দেড় থেকে দুই হাজার টাকা রোজগার করেন। বাংলাদেশের আইনে ভিক্ষাবৃত্তিকে সহায়তাকারী বা এ ধরনের কাজের সঙ্গে জড়িত অপরাধে অন্ততপক্ষে তিন বছরের কারাবাসের বিধান রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এ ধরনের অপরাধ চক্র দমনে কঠিন ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু তারপরেও কাজের কাজ কিছু হয়নি। আজও এ দেশে কমপক্ষে ৫০ লক্ষ ভিক্ষাজীবী আছে, গড়ে যাদের দৈনিক রোজগার ১০০ থেকে ২০০ টাকা। অর্থাৎ এখনও বাংলাদেশে চলছে ভিক্ষা-বাণিজ্য। এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার নেত্রী এ্যাডভোকেট এলিনা খান ইনকিলাবকে বলেন, রাজধানীতে অনেককেই ভিক্ষাবৃত্তিতে বাধ্য করা হয়। তাই ভিক্ষাবৃত্তির নেপথ্যে থাকা সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
বাংলাদেশের সরকারি বিকলাঙ্গ কল্যাণ সংস্থার প্রধান গাজী মোহাম্মদ নুরুল কবির ইনকিলাবকে বলেন, বাংলাদেশের ভিক্ষুকদের সামাল দেয়ার জন্য সর্বশেষ প্রচেষ্টা হিসাবে একটি বিশেষ ভিক্ষা এলাকা তৈরি করার কথা। কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই ভিক্ষুক পুনর্বাসনের জন্য পরিকল্পনার একটি রূপরেখা তৈরী করেছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী বলেন, বহুমুখি কর্মসংস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে ভিক্ষুকমুক্ত সমাজ গঠনের অঙ্গীকার নিয়েছে সরকার। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ডিসিসি (দক্ষিণ) রাজধানীর হোটেল রূপসী বাংলা ও তার আশপাশের এলাকা এবং বেইলী রোড ও তদসংলগ্ন এলাকাকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা সাইবোর্ড দিয়েছে।
ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থান কর্মসূচির পরিচালক মো. শাহ জাহান ইনকিলাবকে বলেন, বর্তমানে অধিদপ্তরে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আর আবেদন জমা পড়েছে সাড়ে চার কোটি টাকার। আমি কোন জেলায় কত দিব তা বলতে পারছি না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।