পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বহুতল ভবন ভাঙতে এবারের পর আর সময় চাইবে না-বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এমন মুচলেকা দিলে তাদের সময় আবেদন বিবেচনা করবেন আপিল বিভাগ। এমন আদেশ দিয়ে মঙ্গলবার (২৭ মার্চ) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ মামলাটি নট টুডে (আজকে নয়) রাখেন। আদালতে বিজিএমইএর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুল হক সিদ্দিকী। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম। রিপের পক্ষে ছিলেন মনজিল মোরসেদ।
এর আগে বহুতল ভবন ভাঙতে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে তৃতীয়বারের মতো আরও একবছর সময় চেয়ে আবেদন করা হয়। পরে ২৫ মার্চ এ আবেদনের ওপর শুনানি শেষে এই বিষয়ে আদেশের জন্য ২৭ মার্চ দিন ঠিক করেছিলেন আপিল বিভাগ। শুনানির শুরুতেই বিজিএমইএর আইনজীবী কামরুল হক সিদ্দিকীকে উদ্দেশ্য করে আদালত বলেন, আপনারা তো বারবার আসেন। ইউ আর প্লেয়িং উইথ কোর্ট অর্ডার। এটা সো আনফরচ্যুনেট। আপনার নিজেরও তো বিষয়টি নিয়ে আদালতে দাঁড়াতে দ্বিধা হওয়ার কথা। আমাদের লজ্জা লাগে। আদালতের প্রেসটিজ চলে যাবে আর আপনি আপনার ক্লাইন্টের জন্য আসবেন এটা হতে পারে না। আদালতের আদেশ পালন করা কি দরকার ছিল না? সময় কতবার নিয়েছেন, এরপর আবার বলবেন আবার আসবেন। বারবার আসতেই থাকবেন।
উত্তরে কামরুল হক সিদ্দিকী বলেন, এ পর্যন্ত তিনবার সময় চাওয়া হয়েছে।তখন আদালত বলেন, ভবন ভাঙতে এ পর্যন্ত কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন? জবাবে কামরুল হক সিদ্দিকী বলেন, আমরা তো স্পেস খুঁজছি, কি পদক্ষেপ নিয়েছি সেটা আবেদনেও আছে। এ সময় আদালত বলেন, যে স্টেপ নিয়েছেন তাতে তো মনে হচ্ছে পাঁচবছর সময় লেগে যাবে। আবারও সময় চাইতে আসবেন! জবাবে কামরুল হক সিদ্দিকী বলেন, সমস্যায় পড়লে তো আদালতে আসতে হয়। ক্লাইন্টের জন্যই তো আমাকে সময়ের আবেদন করতে হয়। এটা তো আমার প্রফেশনাল ডিউটি। এসময় আদালত বলেন, প্রফেশনাল ডিউটি সেকেন্ডারি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।