পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : সংকট মেটাতে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে গত ১৫ মার্চ পর্যন্ত অর্থাৎ সাড়ে আট মাসে ১৭১ কোটি ডলার বিক্রির বিপরীতে ১৪ হাজার ৬৫ কোটি টাকা উঠে এসেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্টে। ডলার বাজারে এক ধরনের অসম প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে বলে মনে করে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাফেদা। বাফেদার চেয়ারম্যান ও সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ বলেন, একেক ব্যাংকে ডলারের একেক রকম দর থাকায় বাজারে অসম প্রতিযোগিতা চলছে। এটা বন্ধ করতে হলে পার্শ্ববর্তী অনেক দেশের মতো বাফেদাকে আইনগত ক্ষমতা দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক নৈতিক সমর্থন দিলে সব ব্যাংকের কাছে অভিন্ন দর নির্ধারণের জন্য বলা হবে।
ব্যাংক খাত-সংশ্নিষ্টরা জানান, বাড়তি চাহিদার কারণে হুহু করে দাম বাড়ছে ডলারের। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও কমে ৩২ বিলিয়নে নেমে এসেছে। গত এক বছরে আন্তঃব্যাংকেই প্রতি ডলারের দাম তিন টাকা ৪১ পয়সা তথা ৪ দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়ে ৮২ টাকা ৯৬ পয়সায় উঠেছে। আর আমদানি দায় মেটাতে প্রতি ডলার কিনতে হচ্ছে সাড়ে ৮৩ টাকা দরে। এক বছর আগেও আমদানিতে প্রতি ডলার ৭৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ৮০ টাকা ৫০ পয়সা ছিল। ডলারের বৃদ্ধির এ প্রবণতা রফতানিকারক ও রেমিটারদের জন্য খুশির খবর হলেও আমদানিতে বেশি খরচ হওয়ায় চাপ বাড়ছে অর্থনীতিতে। সব মিলিয়ে বাড়তি চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে গত ১৫ মার্চ পর্যন্ত ১৭১ কোটি ৩০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে, যার বিপরীতে বাজার থেকে উঠে এসেছে ১৪ হাজার ৬৫ কোটি টাকা। অথচ এর আগের কয়েক অর্থবছর সরবরাহ বেশি থাকায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রচুর ডলার কিনেছে। ফলে তখন বাজারে প্রচুর উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল। গত অর্থবছরে বাজারে উদ্বৃত্ত ডলার থাকায় ১৯৩ কোটি ১০ লাখ ডলার কেনার বিপরীতে মাত্র ১৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার বিক্রি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।