পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইয়াবা সম্রাট আলমসহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। তারা হলেন- জসিম উদ্দিন (২৩), সালাউদ্দিন (২৭) ও মিজানুর রহমান (৩৩)। এসময় তাদের কাছ থেকে এক লাখ ২৩ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ইয়াবা বিক্রির নগদ ৮১ হাজার টাকা, সাতটি মোবাইল ফোন, ব্যবসায়ের তিনটি টালি খাতা জব্দ করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাব-২ এর অধিনায়ক (সিও) লেফট্যানেন্ট কর্নেল আনোয়ারুজ্জামান।
তিনি সাংবাদিকদের জানান,কক্সবাজারের কলাতলিতে থাকা বন্ধুদের সহযোগিতায় বিভিন্ন ব্যবসা শুরু করেন ইয়াবাসেবী আলম (৪০)। চিংড়ি মাছের পোনা, কটেজ ও জমি বিক্রর ব্যবসা করে উন্নতি করলেও অতি লোভে একসময় ইয়াবা বিক্রি শুরুকরেন তিনি। মিয়ানমারের এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে ইয়াবা বিক্রির পরিধি বড় করেন। এরপর গত ৪ বছরে দেশজুড়ে ইয়াবার বড় একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলে ‘ইয়াবা সম্রাট’ বনে যান আলম।
গত বুধবার (১৪ মার্চ) রাজধানীর হাজারীবাগের একটি বাসা থেকে ‘ইয়াবা সম্রাট’ আলমসহ ৪ মাদক বিক্রেতাকে আটকের বিষয় জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
র্যাব কর্মকর্তা আনোয়ারুজ্জামান বলেন, দ্রুত বিত্তশালী হতে গাড়ি ক্রয়-বিক্রয় ব্যবসার আড়ালে ইয়াবা বিক্রি শুরু করেন আলম। মিয়ানমার থেকে ইয়াবা চালান এনে মজুদ করতো কক্সবাজারের কলাতলিতে নিজের গেস্ট হাউজে। পরে সেখান থেকে তার বিভিন্ন গাড়ির মাধ্যমে রাজধানীতে ইয়াবার চালান নিয়ে আসতো।
শুধু তাই নয়, এক চালানে কমপক্ষে এক লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট আনতো আলম। আর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়াতেই একটি চালান আনার পর সে তার মোবাইল, সিমকার্ড ও চালান বহনকরা ওই গাড়ি দ্রুত পরিবর্তন করে ফেলতো। নিজের রেন্ট-এ-কার ব্যবসার আড়ালে গাড়িতে করে দেশের বিভিন্ন জেলায় ইয়াবা সরবরাহ করতো সে।
র্যাব-২ এর অধিনায়ক বলেন, এ ব্যবসা প্রসার করতে করতে আলমের আপন ছোট ভাই জসিম উদ্দিনকে ধানমন্ডিতে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে দেয় এবং সেখানে রোজ ইয়াবাসেবীদের আড্ডা বসাতো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।