রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
আদমদীঘি (বগুড়া) উপজেলা সংবাদদাতা : বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে বিভিন্ন বিভাগে ৩১ জন ডাক্তার থাকার বিধান থাকলেও মাত্র ৩ জন ডাক্তার দিয়ে চলছে। ডাক্তার সংকট থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অত্র উপজেলার প্রায় তিন লাখ মানুষ। জারুরী ভিত্তিতে আদমদীঘি হাসপাতালে চিকিৎসক বৃদ্ধি করনের জন্য উদ্ধতন কর্তপক্ষের দৃষ্টি কামনা করছে স্থানীয়রা। মাত্র ৩ জন ডাক্তার দিয়ে শত শত রোগীদের চিকিৎসা দিতে হিমছিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অপরদিকে রোগাীরা বিরম্বনায় পড়ে চিকিৎসা নিতে বার্থ হচ্ছে।
ঁজানায়ায়, আদমদীঘি উপজেলায় তিন লক্ষাধিকেরও বেশী মানুষ ৫০শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসা সেবার উপর নির্ভরশীল রয়েছে। হাসপাতাল সুত্রে জানাযায়, সরকারী ভাবে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ৩১ জন ডাক্তার কর্মরত থাকার নির্দেশ থাকলেও বর্তমান ডাক্তার কম খাতায় যোগদান আছে ৫ জন। তার মধ্যে একজন স্যাশপেনশনে রয়েছে। আন্য ১ জন ডাক্তার প্রশিক্ষনে রয়েছে। ফলে আদমদীঘি উপজেলা ৫০ শয্যা হাসপাতালটি ৩১ জনের স্থলে মাত্র ৩ জন ডাক্তার দিয়ে চলছে। এলাকাবাসীর সুচিকিৎসার জন্য ২০ শয্যা হাসপাতাল থেকে গত কয়েক বছর পূর্বে ৩০ শয্যা বাড়িয়ে ৫০ শয্যা হাসপাতাল নির্মান করা হয়। আদমদীঘি উপজেলা সহ আক্কেলপুরের দেওড়া রায়কালী হরিসাদী, মারমা. রানীনগরের পরইল, আবাদপুকুর। দুপচাচিয়ার সাহারপুকুর চেীমুহনী সহ তিলেকপুরের কিছু অংশের মানুষ এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে থাকে।
ডাক্তার সংক্রটের কারনে শত শত মানুষ চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যেতে হয়। অনেকে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়ে প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে হয়। ক্লিনিকে চিকিৎসা করতে হলে অনেক টাকার দরকার হয়। টাকার অভাবে অল্প আয়ের মানুষ ক্লিনিকেও চিকিৎসা করাতে পারেনা। চিকিৎসা করতে না পেরে রোগ নিয়ে ভুগতে হচ্ছে।
পথচারী বা যানবাহন যাত্রী দূর্ঘটার শিকার হয়ে জরুরী ভাবে হাসপাতালে নিয়ে এলে ডাক্তর সংকটের কারনে তাদের মধ্যে বেশি ভাগ রোগীকে বগুড়া বা নওগাঁ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। উপজেলা স্থাস্থ্য পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ শহিদুল্লাহ দেওয়ান সম্প্রতি কয়েক মাস আগে হাসপাতালে যোগদান করার কর স্থানীয়দের সুচিকিৎসা দিতে অপেরেশান থিয়েটার চালু করেন। কিন্তু ডাক্তার সংকটের কারনে সেবা দিতে কষ্ট হচ্ছে। তিনি আরো বলেন এখানে ৩১ জন ডাক্তার থাকার নিয়ম থাকলেও মাত্র ৩ জন ডাক্তার দিয়ে চালানো হচ্ছে হাসপাতালটি। এব্যাপারে উদ্ধর্তন কর্মকতাকে একাধিকবার লিখিত ভাবে জানানো হলেও কোন ফল হচ্ছে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।