Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মামলার প্রস্তুতি

| প্রকাশের সময় : ১৯ জানুয়ারি, ২০১৮, ১২:০০ এএম

নাটোরে উচ্ছেদের নামে বৈধ স্থাপনা ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে মানববন্ধন পুলিশি বাধায় পÐ
নাটোর জেলা সংবাদদাতা : নাটোরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের নামে বৈধ স্থাপনাও ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে একটি মানববন্ধন পুলিশি বাধায় পন্ড হয়ে যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রেস ক্লাবের সামনে এই মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়ে।
নাটোর শহরের প্রাণকেন্দ্র মসজিদ মার্কেটের সামনে পৌরসভার কাছ থেকে লিজ নেয়া পৌর মার্কেটের সিটি ফার্মেসী, মামুন স্টোর, রানা ওয়াচ, ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল হল, মাস্টার ফার্মেসী, চিত্ত ফার্মেসী ও বাবা মেডিক্যাল হলের ব্যবসায়ীরা জানান, নাটোর শহরের প্রধান সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের আওতায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের নামে আমাদের বৈধ স্থাপনা তথা ওষুধ ও স্টেশনারীর দোকান সড়ক ও জনপথ বিভাগ অবৈধ ভাবে উচ্ছেদ করতে গিয়ে যে ব্যাপক ক্ষতি করেছে তা অত্যন্ত ন্যাক্কাড়জনক ঘটনা। বেশ কিছুদিন যাবৎ নাটোর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করার ঘোষণা আমরা শুনে আসলেও আমরা যারা পৌরসভার কাছ থেকে দোকানের পজিশন লিজ নিয়ে ব্যবসা চালিয়ে আসছি তারা তো বৈধ। আমাদের বৈধ কাগজ পত্র আছে। আমাদের উচ্ছেদ করতে হলে পৌরসভার মাধ্যমে উচ্ছেদ করতে হবে। অথচ সড়ক ও জনপথের লোকজন আমাদের কোন কথা না শুনে, কোন নোটিশ না দিয়ে, কোন কাগজ পত্র না দেখে এমনকি মৌখিক কোন নির্দেশ না দিয়েই তাড়াহুরো করে অমানবিকভাবে আমাদের দোকান মালামাল সহ ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এতে আমাদের প্রায় ৫ কোটি টাকার মালামাল নষ্ট হয়েছে। এর প্রতিবাদে আমরা একটি শান্তিপূর্ণ মানব বন্ধনের আয়োজন করলেও পুলিশ তা বাধা দিয়ে পন্ড করে দিয়েছে। আমরা জেলা প্রশাসন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং পৌরসভা বরাবর স্মারক লিপি প্রদানসহ যথাযথ ক্ষতিপূরণ আদায়ের জন্য মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

মৌলভীবাজারে আলোচিত প্রতিবন্ধী হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
মূল পরিকল্পনাকারী চাচা গ্রেফতার
মৌলভীবাজার জেলা সংবাদদাতা: মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার হাজীপুর এলাকায় আলোচিত প্রতিবন্দী হত্যা মামলার মূল রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বাদী পক্ষের আটক ২ জন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দী দিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ১৮ জানুয়ারি দূপুরে পিবিআই কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিং এ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ শাহাদাত হোসেন জানান, পূর্বের শত্রæতার জের ধরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে আপন ভাতিজা বাক ও শারিরিক প্রতিবন্ধি আরিফুল ইসলাম আরিফ হত্যা করা হয়েছে। পিবিআই হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী মামলার ২ নং সাক্ষী মোঃ ইয়াকুত মিয়া ও মোঃ তোফায়েল আহমেদ নামের অপর একজন গ্রেফতার করেন। হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি সিএনজি উদ্ধার করে পিবিআই। বর্তমানে মামলাটি তদন্তাধীন আছে ও অন্যান্য আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ