প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
অভি মঈনুদ্দীন: চলচ্চিত্রের দুই জনপ্রিয় নায়িকা শাবনূর ও পূর্ণিমা দীর্ঘদিন পর একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। দু’জনে খোশ গল্পে মেতে উঠেছিলেন। ক্যামেরার একই ফ্রেমে বাঁধা পড়েনও দু’জন। দুজন দুজনকে নিয়ে মূল্যায়ণও করেন। শাবনূর বলেন, ‘আমরা দু’জন একসঙ্গে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছি। হয়তো আমার কাজের ধারাবাহিকতা থাকলে আরো কয়েকটি চলচ্চিত্রে কাজ করা হয়ে উঠতো। তারপরও সময়োপযোগী গল্প হলে আমি আর পূর্ণিমা আবারও কাজ করতে পারি। তবে তা নির্ভর করছে গল্পের উপর, চরিত্রের উপর। পূর্ণিমা খুব ভালো একজন অভিনেত্রী। আর ইদানিং উপস্থাপনায় ও খুব ভালো করছে। আমাদের চলচ্চিত্রেরই একজন হয়ে উপস্থাপনায় সে প্রতিনিধিত্ব করছে, এটা আমাদের জন্য অনেক আনন্দের।’ পূর্ণিমা বলেন, ‘শাবনূর আপুর সঙ্গে অভিনয় করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। তিনি অনেক বড় মাপের একজন অভিনেত্রী। তারসঙ্গে অভিনয় করতে পারাটা আমার জন্য সৌভাগ্যের। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে তার সময়ে তারমতো এতো বড় মাপের অভিনেত্রী আর কেউই আসেনি।’ শাবনূর এবং পূর্ণিমা দু’জনই জানান যদি ভালো গল্প, ভালো প্রযোজনা সংস্থা এবং দক্ষ পরিচালক উদ্যোগী হয়ে এগিয়ে আসেন তবে দু’জন এখনো একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। এদিকে গত শুক্রবার থেকে মাছরাঙ্গা টিভিতে প্রচার শুরু হওয়া রিয়েলিটি শো ‘সেরা রাধুনী’র বিচারক হিসেবে কাজ করছেন পূর্ণিমা। এর শুটিং-এ অংশ নিতে বর্তমানে গাজীপুরের একটি রিসোর্ট-এ আছেন। শাবনূর ও পূর্ণিমা একসঙ্গে তিনটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্র তিনটি হচ্ছে এফ আই মানিকের ‘স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ’, জাকির হোসেন রাজুর ‘নিঃশ্বাসে তুমি বিশ্বাসে তুমি’ এবং সোহানুর রহমান সোহানের ‘বলো না ভালোবাসি’। দু’জনের একসঙ্গে অভিনীত সবচেয়ে ব্যবসা সফল চলচ্চিত্র ‘স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ’। এতে দু’জনের বিপরীতেই অভিনয় করেছিলেন প্রয়াত নায়ক মান্না। গত শুক্রবার শাবনূর অভিনীত প্রয়াত এম এম সরকার পরিচালিত ‘পাগল মানুষ’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।