রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) থেকে শংকর চন্দ্র বনিক : ময়মনসিংহের নান্দাইল টেলিফোন একচেঞ্চটি ১২ মাসের মধ্যে ১০ মাসই অকেজো থাকে। অকেজো থাকার পরও মাসে মাসে রেন্ট গুণতে হচ্ছে গ্রাহকদের। নান্দাইল ডিজিটাল একচেঞ্চটি নামেই ডিজিটাল কার্যক্ষেত্রে ডিজিটালের বালাই নেই। একচেঞ্চটি সচল থাকলেও বিদেশে তো দুরের কথা নান্দাইলের বাহিরেও কথা বলা যায়না। এনিয়ে টেলিফোন গ্রাহকদের দূর্ভোগের শেষ নেই। বারবার জেলা পর্য্যায়ের টেলিফোন অফিসের কর্মকর্তা উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী বাবু খোকন দাস ও উপ- সহকারী প্রকৌশলী মোঃ জসিম উদ্দিনকে একচেঞ্চ অকেজোর ব্যাপারটি নান্দাইল বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বাবু রনজিত কুমার দত্ত (ফোন নং-০৯০২৯৬৪০৩৫) বারবার জানানোর পরও নানাঅজুহাত দেখিয়ে বলেন, একচেঞ্চটি মেরামত করার মত সরঞ্জাম ও লোকবল নেই। এ যদি হয় দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের বক্তব্য তাহলে একচেঞ্চ খোলা রেখে গ্রাহদের হয়রানী করার অর্থ কি? অথচ তিনি নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ফোনে কথা বলতে পারছেননা। নান্দাইল টেলিফোন একচেঞ্চ বর্তমানে কোন অপারেটর নেই। নাইটগার্ড দিলীপ নামে এক কর্মচারী ছাড়া অন্য কেই নেই। সরকার লক্ষলক্ষ টাকা ব্যায় করে একচেঞ্চ নির্মান তথা ডিজিটালে রূন্তারিত করার হেতু নান্দাইলবাসীর বোধগম্য নয়। কিছু অসাধু কর্মকর্তার কারনে একচেঞ্চটির এই দৈন্যদশা বলে নান্দাইলের টেলিফোন গ্রাহকরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।বিষয়টি নিয়ে টেলিফোন বিভাগের জেলা কর্মকর্তা বাবু খোকন দাস ও মোঃ জসিম উদ্দিনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ফলে তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। টেলিফোন গ্রাহকরা অবিলম্বে নান্দাইল টেলিফোন একচেঞ্চটি চালুর ব্যবস্থা গ্রহনে উর্দ্ধতন মহলের দৃষ্টি কামনা করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।