বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
কক্সবাজার ব্যুরো : পর্যটন নগরী কক্সবাজারে প্রতিনিয়ত পর্যটক সেবা দিয়ে যাচ্ছে একাধিক তারাকা হোটেল ছাড়াও দেড় শতাধিক হোটেল-মোটেল ও গেষ্ট হাইজ। এর মধ্যেও কিছু হোটেল আছে অবস্থান ও সেবার দিক থেকে পর্যটকদের কাছে জনপ্রীয়। এই সব হোটেল গুলোর সেবার মানও অনন্য। তাই পর্যটকরা কক্সবাজার ভ্রমণের সময় এসব হোটেল গুলোতে আতিথেয়তা গ্রহণ করে থাকেন। এসব হোটেল কর্তৃপক্ষও পর্যটকদের সেবার ক্ষেত্রে কোন ধরণের কমতি করেন না।
এই ধরণের লাক্সারিয়াস একটি হোটেল হচ্ছে সাগর পাড়ের হোটেল কল্লোল। কক্সবাজারের হোটেল মোটেল জোনে যে কয়টি হোটেল পর্যটনে পাইওনিয়ার হিসেবে স্বীকৃত তার অন্যতম হচ্ছে হোটেল কল্লোল। সৈকতের লাবণী পয়েন্টে একেবারে সাগর পাড়ে হচ্ছে হোটেল কল্লোলের অবস্থান। অবস্থান, মান ও পর্যটক সেবার দিক থেকে হোটেলটি সু-পরিচিত।
সমাজ সেবক মরহুম ইদ্রিস আহমদ বলতে গেলে সেই বালির চরে ১৯৮০/৮৩ সালে হোটেল কল্লোল স্থাপন করেছিলেন। তখন সেখানে বসতো শিয়াল আর বন বিড়ালের আড্ডা। অনেক চেষ্টা সাধণার পর ২০০৫ নসালে হোটেলটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হয়। সম্প্রতি হোটেল কল্লোলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইদ্রিস আহমদ ইন্তেকাল করেছেন।
হোটেল কল্লোলের সিইউ মরহুম ইদ্রিস আহমদের সন্তান আশরাফ উদ্দিন আহমদ জানান, হোটেল কল্লোল ওয়ান স্টার মানের একটি হোটেল। সারা বছর এই হোটেলে সেবার মান কিন্তু অপরিবর্তিত। পর্যটকরা সহনীয় ভাড়ায় তারাকা মানের হোটেলের সেবা পেয়ে থাকেন এখানে। বিভিন্ন ধরণের শতাধিক রোমে একসাথে পাঁচ শতাধিক পর্যটকের থাকার সুযোগ আছে হোটেল কল্লোলে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, গত থার্টিফাস্ট নাইটে প্রশাসনের অতিরিক্ত কড়াকড়ির কারণে কক্সবাজারের হোটেল মোটেল জোনের পযটন ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তবে তিনি আশা করছেন বাকি পর্যটন মৌসুমে আশানুরূপ পর্যটক আসবেন কক্সবাজারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।