বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মিজানুর রহমান তোতা : অবিভক্ত বাংলার প্রথম জেলা, স্বাধীনতার প্রবেশদ্বার, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন ও কর্মবীর মুনসী মেহেরুল্লাহর স্মৃতি বিজড়িত তীর্থভুমি, শিক্ষা সংস্কৃতির ঐতিহ্যমন্ডিত, রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের পীঠস্থান, রকমারী সবজী, মাছের রেণু পোনা ও রজীনগন্ধা উৎপাদনে রেকর্ড সৃষ্টি এবং তাল তমাল খেজুর-বীথির যশোরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ৩১ ডিসেম্বর তার আগমন উপলক্ষে যশোর শহর সাজছে নতুন সাজে। চারিদিকে ঝকঝকে তকতকে অবস্থা। প্রধানমন্ত্রী ওইদিন প্রথমে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একাডেমীর শীতকালীন গ্র্যাজুয়েশন কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করবেন। তারপর যশোর শামস উল হুদা স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আযোজিত জনসভায় ভাষন দেবেন। জেলা আওয়ামী লীগ দফায় দফায় বৈঠক করেছেন জনসভা সফল করার জন্য। প্রশাসনও ব্যাপক তৎপর।
প্রধানমন্ত্রীর যাতায়াতের সড়ক ও জনসভাস্থলের চারপাশে রংবেরংএর ব্যানার ফ্যাস্টুন ও পোস্টারে ছেয়ে গেছে। জনপ্রত্যাশা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যশোরকে বিভাগ ঘোষণা করবেন। একইসাথে যশোর বিমান বন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে রুপান্তরের ঘোষণা দেবেন। জনসভার প্রচারণা চলছে দিনরাত সমানতালে। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার জানান, নেত্রীর জনসভা সফল করতে ব্যাপক প্রস্ততি নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, নেত্রী সবকিছু জানেন তিনি যশোরের যৌক্তিক দাবীগুলো বিবেচনা করবেন। যশোরের বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার মানুষের বক্তব্য, কৃষি, শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে সমৃদ্ধ বিরাট সম্ভবনাময় যশোরের মানুষ তাদের যৌক্তিক দাবি পুরণে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ প্রত্যাশা করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।