রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
জয়পুরহাট থেকে আবু মুসা : জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার সীমান্ত ঘেষা গ্রাম মহল্লা গুলোতে প্রকাশ্যে মাদক সেবন ও বিক্রয় চলছে, বিষয়টি দেখেও নিরব রয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, এমতাবস্থায় প্রশাসনের ভ‚মিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে স্থানীরা। তবে এখনি এ বিষয়ে তরিৎ ব্যবস্থা না নিলে এলাকায় মাদক মহামারি আকারে রূপ নিবে।
জানা গেছে জয়পুরহাট জেলার সীমান্ত বর্তি পাঁচবিবি উপজেলার কয়া সীমান্তের অধিন চেঁচড়া ডারার পার, আটাপাড়া সীমান্তের অধিন আটাপাড়া উত্তর গোপালপুর, উত্তর কৃষ্ণপুর,(মনিপুর), পশ্চিম রামচন্দ্রপুর (বাঙ্গালপাড়া), বাগজানা রেলগেট, বাজার, হিন্দুপাড়া, দক্ষিন মাষ্টার পাড়া, (দক্ষিনপাড়া) মালোপাড়ার চিহ্নিত পয়েন্টগুলোতে প্রতিদিন রাতের রাধারে সীমান্ত পয়েন্টে থাকা লাইনম্যন নামক মাদক ব্যবসায়ীরা যোগসাযোসে কতিপয় আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী অসাধু সদস্যদের মদদে বিভিন্ন কৌশলে ভারত সীমান্ত ডিঙ্গিয়ে শত শত বোতল ফেন্সিডিল,গাজা, ইয়াবা সহ, প্রবেশ করছে হরেক রকমের মাদক দ্রব্য।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে এ সমস্ত পয়েন্ট পূর্বে জিড়া, শাড়ী,চকলেট,পটকা চোরাচালিনর সংখ্যা তেমন একটা চোখে না পড়লেও মাদক পাচার কয়েকগুন বৃদ্ধি পেয়েছে, ফলে মাদকের সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় স্পট গুলোতে মাদক সহজ লভ্য হওয়ায় প্রতিদিন বাড়ছে শিশু,কিশোর,তরুন,তরুনী সহ নানা বয়সির মাদক সেবীর সংখ্যা। জেলা সদর থেকে শুরু করে বিভিন্ন এলাকা থেকে ঔই সব মাদক স্পটে ছুটে আসছে নানান বয়সি মাদক সেবী। আইন শৃঙ্খলা রক্ষা করা বাহিনীর মাদক প্রতিরোধ অভিযান ঝিমিয়ে পড়ায় মাদক ব্যবসায়ী,পাচার কারী ও সেবনকারীদের দৌড়াতœ ফিরে এসেছে পূর্বের চেহারায় ।
এলাকাবাসীর অভিযোগ সংশ্লিষ্ট থানায় আয়োজনে মাদক বিরোধী সভায় ইতি পূর্বে মাদক সেবন বিক্রয়কারীরা ও গডফাদারা মাদক ব্যবসা আর করবে না মর্মে সাবাবিক জীবনে ফিরে আসার প্রতিশ্রæতি দিয়ে পুলিশের নিকট প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলেও তা আবার তারা পূর্বের ব্যবসায় ফিরে প্রকাশ্যে মাদক ক্রয় থেকে শুরু করেছে।
এব্যাপারে পাঁচবিবি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফরিদ হোসেন বলেন মাদক ব্যবসা করবে না মর্মে যারা প্রতিশ্রæতি দিয়েছিল তারা অনেকেই পূর্বেই ব্যবসায় ফিরে গেছে কথা ঠিক। পুলিশ তাদের ব্যাপারে নজদারী অব্যহত রেখেছে মাদকের ব্যাপারে কোন আপোষ নেই। আমরা পূর্বেরের তুলনায় আসামীসহ মামলা করছি। জয়পুরহাট ক্যাম্পের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল রাশেদ মোহাম্মদ আনিছুল হক বলেন সীমান্তে চোরা চালান নেই তবে কিছু মাদকদ্রব্য আসছে বিজিবি তাদের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স এ রয়েছে। কোন ভাবেই আমরা কাউকে ছাড় দিচ্ছি না। প্রতিনিয়োত অভিযান চলছে আসামী ও মালামাল উর্দ্ধার হচ্ছে। তবে কোন সদস্যের বিরুদ্ধে সু-নির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।