পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিন্ম আদালতের বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা ও আচরণ বিধির (গেজেট) প্রণয়নের মধ্য দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা আরও বেড়েছে বলে দাবি করছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন। আইনমন্ত্রী বলেন, উচ্চ আদালতের সঙ্গে আলাপ-আলাচনা করেই বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। আমার মনে হয় সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা কোথাও ক্ষুন্ন করা হয়নি, বরং একটু বৃদ্ধি করা হয়েছে। তিনি বলেন, যেখানে প্রেসিডেন্ট এবং সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের মধ্যে ভিন্নতা থাকবে, সেই ভিন্নতা থাকলে সুপ্রিম কোর্টের যে পরামর্শ, সেটা প্রাধান্য পাবে। সেই ক্ষেত্রে আমরা তো সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা খর্ব করি নাই।
আইনমন্ত্রী বলেন, তারা বুঝুক আর না বুঝুক, সমালোচনার জন্য তাদের সমালোচনা করতে হবে। তাদের যে ওয়াইডার পরিকল্পনা ছিল, তা অনেকটাই নষ্ট হয়ে গেছে। এখন খড়কুটো ধরে তারা সমালোচনা করছেন। সমালোচনা গঠনমূলক হলে তা গ্রহণের প্রতিশ্রæতি দিয়ে তিনি বলেন, কনস্ট্রাকটিভ ক্রিটিসিজম করার জন্য উনাদেরকে পড়াশোনা করতে হবে। সেইজন্য আমি উনাদেরকে বলব, আপনারা সংবিধান দেখেন।
আনিসুল হক আরও বলেন,আরেকটা কথা পরিষ্কার করে বলে দিতে চাই- উনাদের ইচ্ছামতো, উনারা যে রকম ১৯৭৫ সাল থেকে শুরু করে ৯৬ সাল পর্যন্ত কনস্টিটিউশন নিয়ে ফুটবল খেলেছেন, আমরা এই সেক্রেড কনস্টিটিউশনকে নিয়ে আর ফুটবল দেখতে দেব না। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার কারণে এই আচরণ বিধি প্রণয়নে দেরি হওয়ার কথা বলছেন, তিনি কীভাবে বাধা দিয়েছিলেন- সেই প্রশ্নে আনিসুল হক বলেন, যেসব জিনিস চলে গেছে আমি এগুলো নিয়ে কথা বলতে চাই না। আমরা সংবিধান অনুযায়ী কাজ করব, পরিস্কার কথা। আমার এখন পর্যন্ত মনে হয় না যে সংবিধানের বাইরে আমরা আমরা কোনো কাজ করছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।