Inqilab Logo

বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ০১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ০৬ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

ঝুমু খানের লেজার মেডিকেলের ১৪ বছর পূর্তিতে নবান্ন উৎসব

বিনোদন ডেস্ক : | প্রকাশের সময় : ৯ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

রাজধানীর অভিজাত এলাকাখ্যাত গুলশান এভিনিউ-এ লেজার মেডিকেল সেন্টারে নবান্ন উৎসব পালিত হয়। সম্প্রতি জনপ্রিয় এই প্রতিষ্ঠানটি ১৪ বছর পার করেছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটিতে উৎসবের আমেজ ছিল। লেজার মেডিকেলের প্রধান কর্ণধার ডা. ঝুমু খান বেশ যতœ নিয়ে পরিপাটি করে সাজিয়েছেন অফিসটি, যা সহজে দৃষ্টি কাড়ে। রূপচর্চার মতই অফিসটিকে দৃষ্টিনন্দন করেছেন। নবান্ন উৎসবে পিঠা-পায়েস, টক ঝাল মিষ্টি সব রকমের খাবারের আয়োজন। সাথে বাউলের একতারার সুর মূর্চ্ছনায় মুগ্ধ করে সঙ্গীত পিপাসুদের। তারা বাংলার লোকসঙ্গীত পরিবেশন করেন। ডা. ঝুমু খান বলেন, আয়োজনটা লেজার মেডিকেলের ১৪ বছর পূর্তি উপলক্ষে হলেও, নবান্ন উৎসবের আমেজে এই আয়োজন করা হয়েছে। অভিজাত পরিবারে নারীদের আগমনে মুখরিত হয়ে ওঠে-লেজার মেডিকেল সেন্টার। এসেছিলেন ঢাকা জন্টা ক্লাবের নারী নেতৃবৃন্দ। ডা. ঝুমু খান ঢাকা জন্টা ক্লাবের সভানেত্রীও। উৎসবে এসেছিলেন ডা. ঝুমু খানের বাবা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে মুভি মোগলখ্যাত এ কে এম জাহাঙ্গীর খান এবং তার মা বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজিকা বেগম বদরুন নাহার খান। ডা. জাহানারা ফেরদৌস ঝুমু খান শ্রোতা এবং দর্শকদের কাছে ঝুমু খান নামেই পরিচিত। ঝুমু খান প্রথমে সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে পরিচিত ছিলেন, বর্তমানে তিনি চিকিৎসক হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করেছেন। ঝুমু খান বাংলাদেশের লেজার মেডিকেলের প্রবর্তক। ২০০৪ সালে ‘নিউ লুক নিউ লাইফ’ শ্লোগানে বাংলাদেশে প্রথম লেজার চিকিৎসা চালু করেন। রাজধানীর তিনটি অভিজাত এলাকা গুলশান, ধানমন্ডি ও উত্তরায় লেজার মেডিকেলে চিকিৎসা করে থাকেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজের মেধাবী ছাত্রী ছিলেন ঝুমু খান। লেজার চিকিৎসায় ঝুমু খান তিনটি দেশে চিকিৎসা বিদ্যা অর্জন করেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ