বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ছাতক (সুনামগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা : ছাতকে বটেরখালের ভয়াবহ ভাঙনে প্রায় একশ’ মিটার পাকা সড়ক বিলীন হয়ে গেছে। এরপরেও অব্যাহত ভাঙনে চরম হুমকির মুখে পড়েছে আরো অর্ধশতাধিক পরিবারসহ আড়াই কিলোমিটার সড়ক। এ ব্যাপারে তারা সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। জানা যায়, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউপির ব্রাহ্মণগাঁও গ্রামের পূর্বপার্শ্বে সুরমা নদীর দক্ষিণ মুখি শাখা নদী বটেরখালে ভয়াবহ ভাঙনে ইতোমধ্যেই বিলীন হয়ে গেছে প্রায় শতাধিক পরিবারের ভিটে-বাড়ি, রাস্তা-ঘাট, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা। এখানে ব্রাহ্মণগাঁও, পূর্বচানপুর, দিঘলী-রামপুরও চাকলপাড়া গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র পাকা সড়কটিও অবশেষে ভাঙনে কবলে পড়ে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এদিকে নদীর পারে বসবাসকারি অমরেন্দু কুমার দে, দূর্গা প্রসাদ দে, উত্তম কুমার দে, ভৈরব লাল দে, মদনমোহন দে, অনিল চন্দ্র দে, মধুসুধন দে, বিরেন্দ্র কুমার দে, বিজয় লাল দে, বিনয় ভূষণ দে নেপুর, ফনি লাল দে, ফটিক লাল দে, প্রদীপ লাল দে, বিজয় লাল দে বাদল, কাজল চন্দ্র দে, নারায়ন চন্দ্র দে, মন মতলাল দে, সাবেক মেম্বার গোলাম হোসেনও আমিরুল হক, নাজির হোসেন, জালাল উদ্দিন, শামছু মিয়া, নুরুল হক, আবদুল মতিন, শামছুল ইসলাম, ময়নুল ইসলাম, জয়নুল হক, আবদুল বাকিসহ প্রায় অর্ধশত পরিবারের ঘর-বাড়ি নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে। গত ২২ নভেম্বর সকালে হঠাৎ করে ব্রাহ্মণগাঁও গ্রামের পাশে সড়কের পাশের গাছ-পালাসহ পাকা সড়কের প্রায় একশ’ মিটার রাস্তা বিলীন হয়ে যায়। খবর পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আখলাকুর রহমান ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপারে সরকারসহ উর্ধ্বতন মহলের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।