পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যাবজ্জীবন ১৮৫ : বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ১৯৬ : খালাস ৪
‘ন্যায্য মূল্যে পণ্য বিক্রির মতো কাজে সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে জড়ানো ঠিক নয়’ : এমন রায় প্রত্যাশা করিনি -আসামিপক্ষ : এখনি রায় নিয়ে মন্তব্য নয় -রাষ্ট্রপক্ষ
রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে সেনা কর্মকর্তা হত্যাকান্ডের ঘটনায় করা মামলায় ১৩৯ জনের মৃত্যুদন্ডাদেশ বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। এছাড়া যাবজ্জীবন দেয়া হয়েছে ১৮৫ জনকে। আর ১৯৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা এবং খালাস পেয়েছেন ৪৫ জন। বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার। আদালত এ রায়কে ঐতিহাসিক বলে উল্লেখ করে ওই ঘটনায় গোয়েন্দা সংস্থার ব্যর্থতা তদন্তের পরামর্শ দেন। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে এ ধরণের ঘটনা এড়াতে রায়ে সাত দফা সুপারিশও করেছেন উচ্চ আদালত। আসামি সংখ্যার দিক দিয়ে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এ মামলায় হাইকোর্টের রায় ঘোষণা করা হল। রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয় আট বছর আগে সীমান্তরক্ষী বাহিনীতে সংঘটিত বিদ্রোহের পিছনে ছিল স্বার্থান্বেষী মহলের ষড়যন্ত্র। এছাড়াও তৎকালীন বিডিআর বিদ্রোহে অভ্যন্তরীণ ও বাইরের ষড়যন্ত্র থাকতে পারে। হাইকোর্ট আরো বলেছেন, ন্যায্যমূল্যে পণ্যবিক্রির মত কাজে সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে জড়ানো ঠিক নয়। বিদ্রোহের আগে গোয়েন্দারা কেন তথ্য দিতে ব্যর্থ হয়েছিল- তাও সরকারকে তদন্ত করে দেখার সুপারিশ করেছেন হাইকোর্ট।
২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহী জওয়ানদের হাতে মারা যান ৫৭ সেনা কর্মকর্তা। রক্তাক্ত সেই বিদ্রোহে বেসামরিক ব্যক্তিসহ মোট ৭৪ জন প্রাণ হারান। ঢাকার বাইরেও ছড়িয়ে পড়ে জওয়ানদের বিদ্রোহ। ওই ঘটনা পুরো বিশ্বে আলোড়ন তোলে। এক মামলায় এতো আসামির সর্বোচ্চ সাজার আদেশও নজিরবিহীন। রক্তাক্ত ওই বিদ্রোহের পর ৫৭টি বিদ্রোহের মামলার বিচার করা হয় বাহিনীর নিজস্ব আদালতে। সেখানে ছয় হাজার জওয়ানের কারাদন্ড হয়। পরে পিলখানায় হত্যাকান্ডের মামলার বিচার শুরু হয় সাধারণ আদালতে।
রায় পড়তে দুদিন সময় লাগার বিয়ষটি অনেক আইনজীবীই নজিরবিহীন বলেছেন। এ মামলায় আদালত এক হাজার পৃষ্ঠার বেশি পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। সম্পূর্ণ রায় প্রায় ১০ হাজার পৃষ্ঠার। রায়ের পর আসামী পক্ষের আইনজীবীরা বলেছেন, পূণাঙ্গ রায় প্রকাশে পর আমরা ন্যায় বিচারের জন্য আপিল করব। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রায়ে সন্তুুষ্ট কিনা এ বিষয়ে কোন বক্তব্য দেননি।
গতকাল সোমবার হাইকোর্টের তিন সদেস্যর বিশেষ বেঞ্চে এ মামলার কার্যক্রম শুরু হয়। এসময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জাহিদ সরওয়ার কাজল। আসামিপক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, এস এম শাহজাহান, এএসএম আবদুল মুবিন, মো. আমিনুল ইসলাম, দাউদুর রহমান মিনা, শামীম সরদার প্রমুখ। এছাড়াও বিপুল সংখ্যক সংবাদকর্মী ও আইনজীবীও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও আদালতের বাইরে বিডিআর সদস্যেদের পরিবারের সদস্য ও আত্মীয় স্বজনেরা উপস্থিত ছিলেন। বহুল আলোচিত এ মামলার রায় ঘোষণা উপলক্ষে গত দুই দিন সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত আদালত প্রাঙ্গণের আশে পাশে এলাকায় নিয়ে হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। আদালত প্রাঙ্গণের প্রত্যোকটি গেটের বাইরে সর্তক অবস্থান নেয় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
সকাল সাড়ে ১০টার পর আদালতের কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমে কনিষ্ঠ বিচারপতি মোঃ নজরুল ইসলাম তালুকদার পর্যবেক্ষণের সংক্ষিপ্তসার পড়া শুরু করেন। বেলা পৌনে ১টায় তিনি পর্যবেক্ষণ পড়া শেষ করলে আদালত দুপুরের বিরতিতে যায়। বেলা আড়াইটায় দিকে মূল রায় পড়তে শুরু করেন। একে একে তিনজন বিচারপতি রায়ের বিভিন্ন অংশ পড়েন। সর্বশেষ রায় পড়ে শেষ করে সিনিযর বিচারপতি মো. শওকত হোসেন। প্রথম দফায় বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ডপ্রাপ্তদের রায় দেয়া হয়। এক এক করে অভিযুক্তদের নাম ও সাজা ঘোষণা করছেন আদালত। তিন বিচারপতির নিয়ে গঠিত বিশেষ বেঞ্চ ঐক্য মতের ভিত্তিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
হাইকোর্টের রায়ে ১৩৯ জনের মৃত্যুদন্ড বহাল রেখেছেন। বিচারিক আদালেতে মৃত্যুদন্ড পাওয়া ১৫২ জনের মধ্যে ১ জন মারা গেছেন। বাকি ১২ জনের মধ্যে ৮জনের সর্বোচ্চ সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন ও অন্য চারজনকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে। আর যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত ১৬০ জনের মধ্যে ১৪৬ জনের সাজা বহাল রয়েছে। বাকি ১৪ জনের মধ্যে দু’জন আগেই মারা গেছেন। আর অন্য ১২ জন খালাস পেয়েছেন। খালাসপ্রাপ্ত ৬৯ জনের সাজা চেয়ে ফৌজদারি আপিল করেছিলেন রাষ্ট্রপক্ষ। তাদের মধ্যে ৩১ জনকে যাবজ্জীবন ও চারজনকে সাত বছর করে কারাদন্ড দিয়েছেন হাইকোর্ট। আর অন্য ৩৪ জনের খালাসের রায় বহাল রয়েছে। সব মিলিয়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ড পেয়েছেন ১৮৫ জন। এদিকে বিচারিক আদালত ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে তিনজন মারা গেছেন। বাকি ২৫৩ জনের মধ্যে ১৮২ জনকে ১০ বছর করে, দুইজনকে ১৩ বছর করে, ৮ জনকে সাত বছর করে এবং চারজনকে ৩ বছর করে কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে এ মামলা থেকে খালাস পাচ্ছেন মোট ২৮৮ জন।
সাত দফা সুপারিশ
অপারেশন ডাল-ভাত কর্মসূচিতে বিডিআরের মতো এ ধরনের ফোর্সকে যুক্ত করা উচিত হয়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে এ জাতীয় কর্মসূচি যেন আর না নেয়া হয়। বিজিবি আইন অনুযায়ী বাহিনীতে সৈনিক ও কর্মকর্তাদের মধ্যে পেশাদারিত্ব বজায় রাখা উচিত। এ জন্য অনেক সময় অভ্যন্তরীণ মতবিনিময়ের আয়োজন করা যেতে পারে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে দাবি-দাওয়া পাঠানো হলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে তা নিরসন করা হয়নি। তাই ভবিষ্যতে দাবি-দাওয়া থাকলে দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। বাহিনীর সদস্যদের কোনো সমস্যা থাকলে তা বিজিবির মহাপরিচালক সমাধান করবেন। যদি তাদের কোনো পাওনা থাকে, সেটিও দ্রুত সমাধান করতে হবে। যেকোনো সমস্যা দ্রুত নিষ্পন্ন করতে হবে। বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার আগাম তথ্য দিতে গোয়েন্দারা কেন ব্যর্থ হয়েছে, সেটিও খুঁজে বের করা উচিত সুপারিশ করা হয়েছে।
আসামী পক্ষের আইনজীবীর প্রতিক্রিয়া:
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আসামিপক্ষের অন্যতম আইনজীবী এম আমিনুল ইসলাম বলেছেন, নির্দ্বিধায় ন্যায়বিচায় হয়েছে বলে মনে করছি না। যেভাবে রায় ঘোষণা করা হলো এভাবে ঘোষণা হতে পারে না। রায়ের বিরুদ্ধে বলার কিছু নাই। এমন রায় আমরা প্রত্যাশা করিনি। আমি আমার ক্লায়েন্টদের বলবো পূর্ণাঙ্গ রায় হাতে পেয়ে তারা যেন আপিল করে। এতে তারা ন্যায়বিচার পাবে বলে আশা করছি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর প্রতিক্রিয়া
বিডিআর হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডাদেশপ্রাপ্ত ও যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রাপ্ত আসামিরা চাইলে আপিল বিভাগে আপিল করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। রায় ঘোষণার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। মাহবুবে আলম বলেন, এই দন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা চাইলে আপিল করতে পারবেন। আর তারা আপিল করলে আপিল বিভাগকে শুনানির আয়োজন করতে হবে। রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট কি না এবং যেসব আসামি খালাস পেয়েছেন তাদের খালাস প্রাপ্তির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, খুব বেশ আসামি খালাস পায়নি। রায় পড়া শেষ হলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে রাষ্ট্রপক্ষ। রায় ঘোষণার পর অ্যাটর্নি জেনারেলের বক্তব্য চাওয়া হলে তিনি এখন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবেন না বলে জানান। তিনি বলেন, এখন খুশি ও অখুশির বিষয়ে বলা যাবে না। রায় ঘোষণার পর অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদার রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি মোশাররফ হোসেন কাজল বলেছেন, সর্বোচ্চ আদালতের রায় শিরোধার্য। তিনি বলেন, রায়ে আমরা আশানুরূপ। সর্বোচ্চ আদালত যে রায় দিয়েছেন তা শিরোধার্য।
নিম্ন আদালতের রায়
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীতে তৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে (পিলখানা) সংঘটিত ট্র্যাজেডিতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হয়েছিলেন। ওই বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি লালবাগ থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়েছিল। পরে মামলা দুটি স্থানান্তর করা হয় নিউ মার্কেট থানায়। হত্যা মামলায় অভিযোগপত্র দাখিলের পর লালবাগের কারা অধিদপ্তরের প্যারেড মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতে বিচার হয়। বিডিআর জওয়ানদের ওই রক্তাক্ত বিদ্রোহের পর ৫৭টি বিদ্রোহের মামলার বিচার হয় বাহিনীর নিজস্ব আদালতে। আর হত্যাকান্ডের বিচার চলে বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত মহানগর দায়রা জজ আদালতের অস্থায়ী এজলাসে। ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. আখতারুজ্জামান ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর ওই রায়ে বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেয়া বিডিআরের উপ সহকারী পরিচালক তৌহিদুল আলমসহ বাহিনীর ১৫২ জওয়ান ও নন কমিশন্ড কর্মকর্তার মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেন। পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। এ মামলার সাড়ে ৮০০ আসামির মধ্যে ওই রায়ের দিন পর্যন্ত জীবিত ছিলেন ৮৪৬ জন। তাদের মধ্যে ১৬১ জনকে দেয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদন্ড। পাশাপাশি অস্ত্র লুটের দায়ে তাদের আরও ১০ বছরের কারাদন্ড এবং ২০ হাজার টাকা জারিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদন্ড দেন বিচারক। এছাড়া ২৫৬ আসামিকে তিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদের কারাদন্ড ও অর্থদন্ড দেয়া হয়। কারও কারও সাজার আদেশ হয় একাধিক ধারায়। অপরাধে সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে ২৭৭ জনকে বেকসুর খালাস দেয় বিচারিক আদালত। নিয়ম অনুযায়ী ফাঁসির রায় অনুমোদনের জন্য নিম্ন আদালত থেকে হাইকোর্টে সডেথ রেফারেন্স পাঠানো হয়। এ ছাড়া সাজাপ্রাপ্ত কারাবন্দি আসামিরা আপিল করেন। তবে হাইকোর্টে বিচারের শেষ পর্যায়ে ৫৮৯ জনের বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আলাদা তিনটি আপিল আবেদন দাখিল করলেও হাইকোর্ট এবং পরে আপিল বিভাগ তা খারিজ করে দিয়েছেন। নিম্ন আদালতের রায়ের পর আসামিদের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। সাজার রায়ের বিরুদ্ধে দন্ডিত ব্যক্তিরাও জেল আপিল ও আপিল করেন। ৬৯ জনকে খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করে। ২০১৫ সালের ৪ জানুয়ারি মামলার সকল ডেথ রেফারেন্স ও ফৌজদারি আপিলের শুনানির জন্য হাইকোর্ট বিভাগের বিশেষ বেঞ্চটি গঠন করেন সাবেক প্রধান বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেন। এ মামলায় বিচারিক আদালতে রায় ঘোষণার পর ২০১৫ সালের ১৮ জানুয়ারি থেকে বিশেষ বেঞ্চে মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর শুনানি হয়। চলতি বছরের ১৩ এপ্রিল ৩৭০ কার্যদিবসে সেই শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে আদালত মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন। এরপর হাইকোর্ট রায়ের জন্য ২৬ নভেম্বর তারিখ ধার্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।