পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
৭ মার্চকে জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে কেন ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। রুলে ৭ মার্চকে জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে কন ঘোষণা করা হবে না, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যে স্থানে যে মঞ্চে ভাষণ দিয়েছিলেন, পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ ও ইন্ধিরা গান্ধীকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে সেই স্থানে মঞ্চ পুর্ননির্মাণ এবং বক্তব্যরত বঙ্গবন্ধুর আঙুল উঁচানো ভাস্কর্য কেন নির্মাণ করা হবে না তা জানতে চেয়েছেন আদালত। এ বিষয়ে আদেশের জন্য ১২ ডিসেম্বর দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবকে এ সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে গৃহীত পদক্ষেপ আদালতে জানাতে হবে। আদালতে রিট আবেদনটি দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ড. বশির আহমেদ।
আদালত বলেন, ‘শুধু যে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছেন তা নয়, এখানে আত্মসমর্পণ হয়েছে, ইন্ধিরা গান্ধীকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। সেখানে যাতে ঐতিহাসিক নিদর্শন থাকতে না পারে, সেজন্য শিশু পার্ক নির্মাণ করা হয়েছে। আদালত এ বিষয়ে রুল জারি করেন। এ সময় বশির আহমেদ বলেন, একমাসের মধ্যে সরকার যেন একটি প্রকল্প নেয়। তখন আদালত বলেন, আমরা রুল দিচ্ছি। বশির আহমেদ বলেন, ভারতের তাজমহলের বিষয়ে ছুটির দিনেও সুপ্রিম কোর্টের ফুল কোর্ট বসে আদেশ দিয়েছেন। আমাদের বিষয়েও আদেশ হতে পারে। পরে বশির আহমেদ বলেন, ১৯৫ দেশের সমন্বয়ে গঠিত ইউনেস্কো এ ভাষণকে স্বীকৃতি দিয়েছে। ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুপ্রিম কোর্টও দেশের ঐতিহ্য নিয়ে বিভিন্ন আদেশ দিয়েছেন। এ কারণে আমি রিট দায়ের করি। আদালত রুল জারি করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।