পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চিকিৎসা খরচ পরিশোধে ব্যর্থতার কারণে কোনো হাসপাতালে বা ক্লিনিকে মৃত ব্যক্তির লাশ জিম্মি (ধরে রাখা) করে রাখা যাবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিষয়টি অবহিত করে সব ক্লিনিক ও হাসপাতালের প্রতি সার্কুলার জারি করতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খান এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে এই রায় দিয়েছেন। আদালত রিট আবেদন করা মনজিল মোরসেদ সাংবাদিকদের বলেন, গরীব রোগীদের অপরিশোধিত সব বিল পরিশোধের জন্য স্বাস্থ্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের ডিজিকে তহবিল গঠনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ২০১২ সালের ৮ জুন সিটি হাসপাতালে নবজাতক মৃত্যুর পর মরদেহ দ্রুত হস্তান্তরে ব্যর্থ হওয়া অমানবিক ও মানবাধিকার লঙ্ঘন। যার কারণে সিটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে পাঁচ হাজর টাকা আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামে দান করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
জানা যায়, গাজীপুরের কাপাসিয়ার ডিগদা গ্রামের সাইফুল ইসলামের স্ত্রী রোকেয়া বেগম গত ২৭ মে সিটি হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর তিনি একটি ছেলে সন্তান প্রসব করেন। অসুস্থ হওয়ায় চিকিৎসকদের পরামর্শে নবজাতককে ওই হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়। সেখানে সাতদিন পর তার মৃত্যু হয়। এরপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিশুটির বাবা সাইফুলের কাছে চিকিৎসা ব্যয় বাবদ ৪২ হাজার টাকা দাবি করে। পাওনা পরিশোধ করে লাশ নিয়ে যেতে বলে। এরপর এক সকালে টাকা জোগাড় করার কথা বলে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে যান সাইফুল। এরপর আর ফিরে আসেননি। লাশ নিয়ে না যাওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশে খবর দেয়। মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ শিশুটির মরদেহ হেফাজতে নিয়ে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করে। তারা পরে দাফন করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।