পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আওয়ামী লীগ রাজনীতির বাইরে থাকুক এটা বিএনপি চায়না। তিনি বলেন, যদি জোর করে আপনারা ক্ষমতায় থাকতে চান কিংবা আবারো ক্ষমতায় আসেন; তারপর যদি বিদায় নিতে হয়, সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক অঙ্গনে ফিরতে অনেক সময় লেগে যাবে। এরআগেও এ ধরনের কাজ করে আপনারা বহু বছর রাজনৈতিক অঙ্গনের বাইরে ছিলেন। আমরা চাই না আপনারা রাজনীতির বাইরে থাকুন। গতকাল (সোমবার) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক গোলটেবিল আলোচনা সভায় তিনি এসব বলেন। ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন পরিষদের উদ্যোগে ‘৭ নভেম্বরের চেতনা এবং বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক এই গোলটেবিল আলোচনা হয়। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম রবির সভাপতিত্বে বিএনপির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশাররফ হোসেন, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খোন্দকার লুৎফর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সরকারকে গণতন্ত্রের পথে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, গণতন্ত্রের পথে ফিরে এসে আপনারা নিরপেক্ষ নির্বাচন দিন। সেই নির্বাচনে কে জয়ী বা পরাজিত হলো তা বড় বিষয় নয়, আমরা চাই দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরতে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, জনগণের প্রত্যাশা কী, তা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভায় প্রকাশ পেয়েছে। দেশে আজ গণতন্ত্র নাই, গণতন্ত্র প্রশ্নবিদ্ধ। এখন জনগণের প্রত্যাশা একটাই, গণতন্ত্র ফিরে পাওয়া। আর এই প্রত্যাশা ফিরে পাওয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছেন খালেদা জিয়া।
বিএনপির এই নেতা আরো বলেন, বিএনপির জনসভায় আসতে মানুষকে বাধা দেওয়া হয়েছে। সরকার কেনো বাধা দেয় তা আমার বোধগম্য নয়। কিন্তু এসব বাধা কি সব সময় কাজ করে? জোয়ার এলে কোনো বাধাই বাঁধ মানে না। রোববারের জনসভায় এসে জনগণ প্রমাণ করেছে- তাদের দমিয়ে রাখা যাবে না। এ সময় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান আমীর খসরু। বিএনপি নিরপেক্ষ সহায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবেনা বলে তিনি মন্তব্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।