পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বেগম খালেদা জিয়া ছাড়া আগামীতে দেশে কোনো জাতীয় নির্বাচন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত জনসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর আসন থেকে না সরলে দেশে কোনো নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে না।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভোটের অধিকার লুট করেছে। রাজস্ব লুট করেছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে হয়রানি করছে। জনগণের এসব অন্যায় অত্যাচারের জবাব দিবে। আজ যারা জুলুম করছে তাদের বিচারও জনগণ একদিন করবে। আওয়ামী লীগ নেতারা রাষ্ট্রের টাকা লুট করে বিদেশে জমাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এদেরকে জনগণের আদালতে হাজির করে বিচার করা হবে।
বিএনপি মহাসচিবের এ বক্তব্যে দলের নেতাকর্মীরা ভীষণভাবে উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। তিনি সাধারণত অত্যন্ত ঠান্ডাভাবে মার্জিত বক্তব্য রাখেন। তবে গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশে দেয়া বক্তব্যে তার কন্ঠে ছিল বলিষ্ঠতা। অঙ্গভঙ্গিতে ছিল দৃঢ়তা। দলের মহাসচিবের এমন বলিষ্ঠ, তেজদীপ্ত ও আত্মবিশ্বাসী বক্তব্যে উপস্থিত নেতাকর্মীরা প্রচন্ডভাবে উজ্জীবিত হয়।
এর আগে দীর্ঘদিন পর রাজধানীতে সমাবেশের অনুমতি পেলে সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা ছোট ছোট মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসেন। সমাবেশকে কেন্দ্র করে আশপাশের পুরো এলাকায় বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল নামে। কিন্তু সমাবেশ বন্ধ করতেই সরকার দূরপাল্লার এবং নগর পরিবহন হঠাৎ করে বন্ধ করে দিয়েছে বলে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আমরা সকাল থেকেই খবর পাচ্ছি বিভিন্ন দিকে রাস্তাঘাট বন্ধ করে দিয়েছে, বাস বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। মহাসড়ক বন্ধ করেছে যেন বিএনপির নেতাকর্মীরা সমাবেশে যোগ দিতে না পারেন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ বন্ধ করতেই এই কৌশল নেয়া হয়েছে। তবে, হাজার হাজার নেতাকর্মী সমাবেশে অংশ নিয়ে একে সফল করেছে। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।